কক্সবাজারে পর্যটকের আর্কষনীয় স্থান প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমনে জাহাজ যাত্রা রোমাঞ্চকর করে তুলছে দুইপাশের ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে বেড়ানো গাংচিল। এই পাখিগুলো যেন সেন্টমার্টিনে আগত অতিথিদের স্বাগত জানায়। একইভাবে জানায় বিদায়। গাংচিলের এই বন্ধুসুলভ আচরণ মুগ্ধ ভ্রমণ করতে আসা পর্যটক।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাগর পথে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দুই-আড়াই ঘন্টার পথ। যাত্রার পর পরই মাত্র দুই-তিন হাত দূরত্বে ঝাকে ঝাকে গাংচিল জাহাজের সাথে তাল মিলিয়ে উড়ে।
পাখির এমন বন্ধুসুলভ ব্যবহারে মুগ্ধ পর্যটক। তারা উপহার হিসেবে গাংচিলকে চিপস, বিস্কুট, পাউরুটিসহ নানা শুকনো খাবারের টুকরো খেতে দেয়। গাংচিলগুলো এসব খাবার পানিতে পড়ার আগেই ছোঁ মেরে নিয়ে নেয়। পাখি আর মানুষদের এমন সর্ম্পক বাড়তি আনন্দের হয়ে উঠে ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে। তারা বলছেন সেন্টামার্টিণ ভ্রমণে পূর্ণতা পাওয়া যায় পাখির এমন আমন্ত্রণে। তারা চায় এই পাখিগুলো যেন নিরাপদে থাকে।
সেন্টমার্টিন ভ্রমনে যাওয়া জাহাজ যাত্রী সাংবাদিক ইসমত আরা ইসু জানান, গাংচিলের সাথে ভ্রমণ করতে খুবই ভাল লাগছে। শুধু প্যাকেটজাত খাবার দিয়ে নয়। এই সুন্দর পাখিগুলো সংরক্ষণ উদ্যোগ নেওয়া উচিৎ।
সেজুতি নামে এক গৃহবধূ জানান, স্বামী তৌফিকুল ইসলাম লিপু’কে নিয়ে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ ছিল তার কাছে খুবই আনন্দের। তার মধ্যে বাড়তি আনন্দ যোগ হল গাংচিলের এভাবে স্বাগত জানানোর দৃশ্য।
শিশু ফাতেমা তাবাচ্ছুম মাইশা পাখিগুলোকে খাবার খাওয়াতে পেরে খুবই খুশি। তাকে খেতে দেওয়া চিপসটি সে পাখিগুলোকে খাইয়েছে। এতেই তার খুশির অন্ত নেই।
তৌহিদুল ইসলাম তোহা নামে এক পর্যটক জানান, পাখির এই বন্ধুত্ব সবার ধরে রাখা উচিৎ। এসব পাখির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এসব পাখি কোনভাবে শিকার বা নিধন করা যাবেনা। নয়ত এই চিত্র আর দেখা মিলবেনা।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু জানান, সহজেই মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করা গাংচিলগুলোর বসবাস প্যারাবনে। কিছু অসাধু চক্র এসব প্যারাবন ধ্বংস করছে প্রতিনিয়ত। গাংচিল সহ জীব বৈচিত্র রক্ষার্থে পরিবেশবান্ধব প্যারাবন রক্ষা করা জরুরি হয়ে পড়েছে বলে জানান বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের এই নেতা।
এসব পাখির নিরাপত্তা নিশ্চিতের মধ্য দিয়ে সকলের প্রত্যাশা সেন্টমার্টিন ভ্রমণে গাংচিল আর মানুষের মাঝে এই বন্ধুত্ব যেন অটুট থাকে।
ঝাকে ঝাকে গাংচিলের সাথে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ
কক্সবাজারে পর্যটকের আর্কষনীয় স্থান প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমনে জাহাজ যাত্রা রোমাঞ্চকর করে তুলছে দুইপাশের ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে বেড়ানো গাংচিল। এই পাখিগুলো যেন সেন্টমার্টিনে আগত অতিথিদের স্বাগত জানায়। একইভাবে জানায় বিদায়। গাংচিলের এই বন্ধুসুলভ আচরণ মুগ্ধ ভ্রমণ করতে আসা পর্যটক।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাগর পথে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দুই-আড়াই ঘন্টার পথ। যাত্রার পর পরই মাত্র দুই-তিন হাত দূরত্বে ঝাকে ঝাকে গাংচিল জাহাজের সাথে তাল মিলিয়ে উড়ে।
পাখির এমন বন্ধুসুলভ ব্যবহারে মুগ্ধ পর্যটক। তারা উপহার হিসেবে গাংচিলকে চিপস, বিস্কুট, পাউরুটিসহ নানা শুকনো খাবারের টুকরো খেতে দেয়। গাংচিলগুলো এসব খাবার পানিতে পড়ার আগেই ছোঁ মেরে নিয়ে নেয়। পাখি আর মানুষদের এমন সর্ম্পক বাড়তি আনন্দের হয়ে উঠে ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে। তারা বলছেন সেন্টামার্টিণ ভ্রমণে পূর্ণতা পাওয়া যায় পাখির এমন আমন্ত্রণে। তারা চায় এই পাখিগুলো যেন নিরাপদে থাকে।
সেন্টমার্টিন ভ্রমনে যাওয়া জাহাজ যাত্রী সাংবাদিক ইসমত আরা ইসু জানান, গাংচিলের সাথে ভ্রমণ করতে খুবই ভাল লাগছে। শুধু প্যাকেটজাত খাবার দিয়ে নয়। এই সুন্দর পাখিগুলো সংরক্ষণ উদ্যোগ নেওয়া উচিৎ।
সেজুতি নামে এক গৃহবধূ জানান, স্বামী তৌফিকুল ইসলাম লিপু’কে নিয়ে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ ছিল তার কাছে খুবই আনন্দের। তার মধ্যে বাড়তি আনন্দ যোগ হল গাংচিলের এভাবে স্বাগত জানানোর দৃশ্য।
শিশু ফাতেমা তাবাচ্ছুম মাইশা পাখিগুলোকে খাবার খাওয়াতে পেরে খুবই খুশি। তাকে খেতে দেওয়া চিপসটি সে পাখিগুলোকে খাইয়েছে। এতেই তার খুশির অন্ত নেই।
তৌহিদুল ইসলাম তোহা নামে এক পর্যটক জানান, পাখির এই বন্ধুত্ব সবার ধরে রাখা উচিৎ। এসব পাখির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এসব পাখি কোনভাবে শিকার বা নিধন করা যাবেনা। নয়ত এই চিত্র আর দেখা মিলবেনা।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি দীপক শর্মা দীপু জানান, সহজেই মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করা গাংচিলগুলোর বসবাস প্যারাবনে। কিছু অসাধু চক্র এসব প্যারাবন ধ্বংস করছে প্রতিনিয়ত। গাংচিল সহ জীব বৈচিত্র রক্ষার্থে পরিবেশবান্ধব প্যারাবন রক্ষা করা জরুরি হয়ে পড়েছে বলে জানান বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের এই নেতা।
এসব পাখির নিরাপত্তা নিশ্চিতের মধ্য দিয়ে সকলের প্রত্যাশা সেন্টমার্টিন ভ্রমণে গাংচিল আর মানুষের মাঝে এই বন্ধুত্ব যেন অটুট থাকে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল
beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: December 5, 2023, 1:39 am