বিশ্বে করোনা মহামারির প্রকোপ কমেছে অনেকটাই। অধিকাংশ দেশই ফের মহামারি শুরুর আগের অবস্থানে ফিরে এসেছে। তবে করোনার নতুন ধরন অথবা শীতে প্রকোপ থামাতে ভ্যাকসিনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কিন্তু সার্স-কভ-২ কে এন্ডেমিক হিসেবে গ্রহণ করার ক্ষেত্রে চীন একমাত্র বড় ব্যতিক্রম। সেপ্টেম্বরের ১ তারিখ চীন নতুন করে চেংদু শহর লকডাউন করে, যেখানে দুই কোটির বেশি মানুষ বসবাস করে। কিন্তু অন্যান্য দেশের সরকারগুলো ভাইরাসটি নিয়ন্ত্রণে নতুন করে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করছে না।
মহামারি পরিস্থিতি কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে তা ট্র্যাক করেছে সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিস্ট। এটির সূচকে আটটি বিষয় নিযুক্ত করে ৫০টি দেশের পরিবহন ব্যবহার, অবসর সময় ও বাণিজ্যিক কার্যকলাপ ট্র্যাক করা হয়েছে, যা পৃথিবীর জনসংখ্যার ৭৫ ও জিডিপির ৯০ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে। এতে দেখা গেছে, বিশ্ব প্রায় করোনা মহামারির আগের স্তরে চলে এসেছে।
ইকোনমিস্টের সূচকে দেখা গেছে, করোনার আগে যেভাবে মানুষ তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারতো এখন প্রায় সে পর্যায়ে চলে এসেছে। চলতি বছরের মধ্য আগস্ট পর্যন্ত দেখা গেছে, করোনা ধকল কাটিয়ে বিশ্ব ৮৪ শতাংশ মহামারির আগের অবস্থানে এসেছে।
তবে এমন পরিবর্তনের মধ্যেও অনেক দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। মানুষকে আগের মতো ভ্রমণ করতে দেখা যাচ্ছে না। ধনী দেশগুলোর অফিসগুলোতে মহামারির আগের পর্যায়ের ভিড় নেই। যদিও এরই মধ্যে সব ধরনের খেলাধুলা, সিনেমা চালু হয়েছে তবে ২০১৯ সালের তুলনা উপস্থিতি ৩০ শতাংশ এখনো কম।
পরিসংখ্যানে ইউরোপের ২৫টি দেশের নাগরিকদের মধ্যে স্বাভাবিক প্রবণতা দেখা যায়। কিন্তু খুব কম লোকই কেনাকাটা করতে বা কাজ করার জন্য শহর কেন্দ্রগুলোতে যান। তবে তাদের অন্যান্য কার্যক্রম আগের মতো চলছে। গণপরিবহনগুলোতেও বাড়ছে যাত্রীর সংখ্যা।
স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরছে বিশ্ব
বিশ্বে করোনা মহামারির প্রকোপ কমেছে অনেকটাই। অধিকাংশ দেশই ফের মহামারি শুরুর আগের অবস্থানে ফিরে এসেছে। তবে করোনার নতুন ধরন অথবা শীতে প্রকোপ থামাতে ভ্যাকসিনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কিন্তু সার্স-কভ-২ কে এন্ডেমিক হিসেবে গ্রহণ করার ক্ষেত্রে চীন একমাত্র বড় ব্যতিক্রম। সেপ্টেম্বরের ১ তারিখ চীন নতুন করে চেংদু শহর লকডাউন করে, যেখানে দুই কোটির বেশি মানুষ বসবাস করে। কিন্তু অন্যান্য দেশের সরকারগুলো ভাইরাসটি নিয়ন্ত্রণে নতুন করে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করছে না।
মহামারি পরিস্থিতি কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে তা ট্র্যাক করেছে সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিস্ট। এটির সূচকে আটটি বিষয় নিযুক্ত করে ৫০টি দেশের পরিবহন ব্যবহার, অবসর সময় ও বাণিজ্যিক কার্যকলাপ ট্র্যাক করা হয়েছে, যা পৃথিবীর জনসংখ্যার ৭৫ ও জিডিপির ৯০ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে। এতে দেখা গেছে, বিশ্ব প্রায় করোনা মহামারির আগের স্তরে চলে এসেছে।
ইকোনমিস্টের সূচকে দেখা গেছে, করোনার আগে যেভাবে মানুষ তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারতো এখন প্রায় সে পর্যায়ে চলে এসেছে। চলতি বছরের মধ্য আগস্ট পর্যন্ত দেখা গেছে, করোনা ধকল কাটিয়ে বিশ্ব ৮৪ শতাংশ মহামারির আগের অবস্থানে এসেছে।
তবে এমন পরিবর্তনের মধ্যেও অনেক দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। মানুষকে আগের মতো ভ্রমণ করতে দেখা যাচ্ছে না। ধনী দেশগুলোর অফিসগুলোতে মহামারির আগের পর্যায়ের ভিড় নেই। যদিও এরই মধ্যে সব ধরনের খেলাধুলা, সিনেমা চালু হয়েছে তবে ২০১৯ সালের তুলনা উপস্থিতি ৩০ শতাংশ এখনো কম।
পরিসংখ্যানে ইউরোপের ২৫টি দেশের নাগরিকদের মধ্যে স্বাভাবিক প্রবণতা দেখা যায়। কিন্তু খুব কম লোকই কেনাকাটা করতে বা কাজ করার জন্য শহর কেন্দ্রগুলোতে যান। তবে তাদের অন্যান্য কার্যক্রম আগের মতো চলছে। গণপরিবহনগুলোতেও বাড়ছে যাত্রীর সংখ্যা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 2:04 pm