প্রতি বছরের মতো এবছরও সৌদি আরবে পালিত হয়েছে পবিত্র হজ। আর এরই মধ্যে তিন দিনে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়েছেন সাড়ে ৬ হাজারেরও বেশি হজযাত্রী। বৃহস্পতিবার একদিনেই সাত বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) এই তথ্য জানায়।
জানা যায়, এবার হজে যাওয়া লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। সৌদি আরবে অবস্থানকালে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে। কেউ কেউ স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করেন।
হজের মোট তিন দিনে মক্কার প্রচণ্ড তাপ ও গরমে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়েছেন অনেকে। এর বাইরে গত অন্তত এক লাখ ১১ হাজার ৭৬১ জন হজযাত্রী তীব্র গরমজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে হাসপাতাল এবং অস্থায়ী স্বাস্থ্যশিবিরগুলোতে চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ড. মোহম্মদ আল আবদুল আলী।
মক্কায় হজযাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববিতে জানাজা হয়, দাফন হয় জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে। জেদ্দায় মারা গেলে সেখানকার কবরস্থানে দাফন করা হয়।
সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করলে তার মরদেহ সেখানেই দাফন করা হয়। মৃতদেহ তার নিজ দেশে নিতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।
চলতি জুন মাসের প্রায় প্রতিদিনই সৌদির গড় তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি থেকে ৪৫ ডিগ্রির মধ্যে। এতে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা লাখ লাখ হাজি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। অনেকে মারাও যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, চলতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ২৫ লাখেরও বেশি মানুষ হজ করেছেন।
সৌদিতে তীব্র গরমে একদিনে ৭ বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু
প্রতি বছরের মতো এবছরও সৌদি আরবে পালিত হয়েছে পবিত্র হজ। আর এরই মধ্যে তিন দিনে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়েছেন সাড়ে ৬ হাজারেরও বেশি হজযাত্রী। বৃহস্পতিবার একদিনেই সাত বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) এই তথ্য জানায়।
জানা যায়, এবার হজে যাওয়া লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। সৌদি আরবে অবস্থানকালে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে। কেউ কেউ স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করেন।
হজের মোট তিন দিনে মক্কার প্রচণ্ড তাপ ও গরমে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়েছেন অনেকে। এর বাইরে গত অন্তত এক লাখ ১১ হাজার ৭৬১ জন হজযাত্রী তীব্র গরমজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে হাসপাতাল এবং অস্থায়ী স্বাস্থ্যশিবিরগুলোতে চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ড. মোহম্মদ আল আবদুল আলী।
মক্কায় হজযাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববিতে জানাজা হয়, দাফন হয় জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে। জেদ্দায় মারা গেলে সেখানকার কবরস্থানে দাফন করা হয়।
সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করলে তার মরদেহ সেখানেই দাফন করা হয়। মৃতদেহ তার নিজ দেশে নিতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।
চলতি জুন মাসের প্রায় প্রতিদিনই সৌদির গড় তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি থেকে ৪৫ ডিগ্রির মধ্যে। এতে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা লাখ লাখ হাজি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। অনেকে মারাও যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, চলতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ২৫ লাখেরও বেশি মানুষ হজ করেছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 9:30 am