দীর্ঘ এক মাস কারাভোগের পর জামিনে মুক্তির অপেক্ষায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
সোমবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে তাদের জামিননামা কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার পৌঁছেছে বলে নিশ্চিত করেছেন বিএনপি মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান।
এ ছাড়াও, কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম রাইজিংবিডিকে জানান, সোমবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে জামিননামা কারাগারে পৌঁছায়। এর ফলে যেকোনো সময় ফখরুল-আব্বাস মুক্তি পেতে পারেন।
কারা সূত্রে জানা গেছে, বিকেলে প্রতিনিধির মাধ্যমে দুজনেরই হাইকোর্ট থেকে জামিননামা কারাগারে পৌঁছায়। এরপরই তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যদি তাদের বিরুদ্ধে আর কোনও সুনির্দিষ্ট মামলা কিংবা অভিযোগ না থাকে, সেক্ষেত্রে তারা কারাগার থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে তাদের বিরুদ্ধে যদি অন্য কোনও অভিযোগ থাকে সেক্ষেত্রে পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
তাদের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন জানান, গত ৩ জানুয়ারি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে ৬ মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কেন স্থায়ী জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারিও করেন আদালত।
আইনজীবী জানান, পরদিন (৪ জানুয়ারি) বিএনপির এই দুই নেতার জামিন ঠেকাতে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওই আবেদনের শুনানির জন্য রোববার (৮ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেছিলেন চেম্বার আদালত। এদিন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানিতে তাদের জামিন বহাল রাখা হয়।
তিনি বলেন, এর আগে মোট চার বার মির্জা ফখরুল এবং মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন নাকচ করেন নিম্ন আদালতের বিচারকরা। পরে তাদের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে এক জন বিএনপি সমর্থক নিহত এবং পুলিশসহ অর্ধশত ব্যক্তি আহত হন। সংঘর্ষের পর রাতের বেলা পুলিশ বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালায়। পরদিন পল্টন, মতিঝিল, রমনা ও শাহজাহানপুর থানায় পৃথক চারটি মামলা করে পুলিশ। এতে ২ হাজার ৯৭৫ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়। তাদের মধ্যে নাম উল্লেখ করা হয়েছে ৭২৫ জনের। যদিও সেখানে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের নাম ছিল না।
৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে নিজ নিজ বাসা থেকে ফখরুল ও আব্বাসকে তুলে এনে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ডিবি কার্যালয়ে। পরদিন তাদের পল্টন থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তারা দুজন কারাগারেই ছিলেন। আজ তারা জামিনে মুক্তি পেলেন।
জামিননামা কারাগারে, যেকোনো সময় মুক্তি
দীর্ঘ এক মাস কারাভোগের পর জামিনে মুক্তির অপেক্ষায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
সোমবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে তাদের জামিননামা কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার পৌঁছেছে বলে নিশ্চিত করেছেন বিএনপি মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান।
এ ছাড়াও, কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুল ইসলাম রাইজিংবিডিকে জানান, সোমবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে জামিননামা কারাগারে পৌঁছায়। এর ফলে যেকোনো সময় ফখরুল-আব্বাস মুক্তি পেতে পারেন।
কারা সূত্রে জানা গেছে, বিকেলে প্রতিনিধির মাধ্যমে দুজনেরই হাইকোর্ট থেকে জামিননামা কারাগারে পৌঁছায়। এরপরই তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যদি তাদের বিরুদ্ধে আর কোনও সুনির্দিষ্ট মামলা কিংবা অভিযোগ না থাকে, সেক্ষেত্রে তারা কারাগার থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে তাদের বিরুদ্ধে যদি অন্য কোনও অভিযোগ থাকে সেক্ষেত্রে পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
তাদের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন জানান, গত ৩ জানুয়ারি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসকে ৬ মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কেন স্থায়ী জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারিও করেন আদালত।
আইনজীবী জানান, পরদিন (৪ জানুয়ারি) বিএনপির এই দুই নেতার জামিন ঠেকাতে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওই আবেদনের শুনানির জন্য রোববার (৮ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেছিলেন চেম্বার আদালত। এদিন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানিতে তাদের জামিন বহাল রাখা হয়।
তিনি বলেন, এর আগে মোট চার বার মির্জা ফখরুল এবং মির্জা আব্বাসের জামিন আবেদন নাকচ করেন নিম্ন আদালতের বিচারকরা। পরে তাদের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে এক জন বিএনপি সমর্থক নিহত এবং পুলিশসহ অর্ধশত ব্যক্তি আহত হন। সংঘর্ষের পর রাতের বেলা পুলিশ বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালায়। পরদিন পল্টন, মতিঝিল, রমনা ও শাহজাহানপুর থানায় পৃথক চারটি মামলা করে পুলিশ। এতে ২ হাজার ৯৭৫ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়। তাদের মধ্যে নাম উল্লেখ করা হয়েছে ৭২৫ জনের। যদিও সেখানে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের নাম ছিল না।
৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে নিজ নিজ বাসা থেকে ফখরুল ও আব্বাসকে তুলে এনে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় ডিবি কার্যালয়ে। পরদিন তাদের পল্টন থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তারা দুজন কারাগারেই ছিলেন। আজ তারা জামিনে মুক্তি পেলেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 6:32 pm