ভারতের মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী মমতা মোহনদাস। ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছেন এই অভিনেত্রী। এই সংগ্রামের কথা প্রায়ই তাকে বলতে শোনা যায়। এবার মমতা জানালেন, ভিটিলিগো রোগে আক্রান্ত তিনি। যাকে শ্বেতী রোগ নামে অনেকে জানেন।
ইনস্টাগ্রাম পোস্টে মমতা লিখেছেন— ‘প্রিয়, আমি তোমাকে এমনভাবে আলিঙ্গন করব, যা আগে কখনো করিনি। ছোট ছোট দাগ, আমি আমার রং হারাচ্ছি। প্রতি সকালে তোমার আগে আমি জেগে ওঠি, যাতে কুয়াশা ভেদ করে বেরিয়ে আসা তোমার রশ্মি দেখতে পাই। তোমার যা আছে তার সবটাই দাও…। আমি কৃতজ্ঞ থাকব।’ হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে লিখেছেন, কালার, অটোইমিউন ডিজিস, ভিটিলিগো।
জীবন যুদ্ধে সাহসী এক নারী মমতা। ২০১০ সালে লিমফ্যাটিক সিসটেমে ক্যানসার ধরা পড়ে মমতার। এ যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর ২০১৩ সালে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হন তিনি। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে চিকিৎসা করান এই অভিনেত্রী। বর্তমানে সাহসের সঙ্গে শ্বেতী রোগের চিকিৎসা করাচ্ছেন এই নায়িকা।
ত্বকের মধ্যে মেলানোসাইট কোষে থাকে মেলানিন, যা ত্বকের স্বাভাবিক রঙের ভারসাম্য রক্ষা করে। মেলানিনের ক্রিয়াকলাপে বাধা সৃষ্টি হলে বা ভারসাম্য নষ্ট হলে দেখা দেয় শ্বেতী। শ্বেতী বা ধবল বংশগত কারণে হতে পারে।
প্রতি ১০০ জন শ্বেতী রোগীর মধ্যে ৩০ জনের ক্ষেত্রেই শ্বেতী হয় বংশগত ধারায়, মাতৃ বা পিতৃকুলের কারো না কারো থেকে জিনের প্রভাবে। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে শ্বেতী সাদা দাগ ছড়াতে থাকে নিজস্ব কারণে, যার মূলে রয়েছে মেলানিনের কারসাজি! এটি ছোঁয়াচে বা অভিশপ্ত কোনো রোগ নয়, কুসংস্কার এড়িয়ে যথাযথ চিকিৎসা নিলে ভালো থাকা যায়।
ক্যানসারের পর শ্বেতী রোগে আক্রান্ত নায়িকা
ভারতের মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী মমতা মোহনদাস। ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছেন এই অভিনেত্রী। এই সংগ্রামের কথা প্রায়ই তাকে বলতে শোনা যায়। এবার মমতা জানালেন, ভিটিলিগো রোগে আক্রান্ত তিনি। যাকে শ্বেতী রোগ নামে অনেকে জানেন।
ইনস্টাগ্রাম পোস্টে মমতা লিখেছেন— ‘প্রিয়, আমি তোমাকে এমনভাবে আলিঙ্গন করব, যা আগে কখনো করিনি। ছোট ছোট দাগ, আমি আমার রং হারাচ্ছি। প্রতি সকালে তোমার আগে আমি জেগে ওঠি, যাতে কুয়াশা ভেদ করে বেরিয়ে আসা তোমার রশ্মি দেখতে পাই। তোমার যা আছে তার সবটাই দাও…। আমি কৃতজ্ঞ থাকব।’ হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে লিখেছেন, কালার, অটোইমিউন ডিজিস, ভিটিলিগো।
জীবন যুদ্ধে সাহসী এক নারী মমতা। ২০১০ সালে লিমফ্যাটিক সিসটেমে ক্যানসার ধরা পড়ে মমতার। এ যুদ্ধে জয়ী হওয়ার পর ২০১৩ সালে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হন তিনি। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে চিকিৎসা করান এই অভিনেত্রী। বর্তমানে সাহসের সঙ্গে শ্বেতী রোগের চিকিৎসা করাচ্ছেন এই নায়িকা।
ত্বকের মধ্যে মেলানোসাইট কোষে থাকে মেলানিন, যা ত্বকের স্বাভাবিক রঙের ভারসাম্য রক্ষা করে। মেলানিনের ক্রিয়াকলাপে বাধা সৃষ্টি হলে বা ভারসাম্য নষ্ট হলে দেখা দেয় শ্বেতী। শ্বেতী বা ধবল বংশগত কারণে হতে পারে।
প্রতি ১০০ জন শ্বেতী রোগীর মধ্যে ৩০ জনের ক্ষেত্রেই শ্বেতী হয় বংশগত ধারায়, মাতৃ বা পিতৃকুলের কারো না কারো থেকে জিনের প্রভাবে। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে শ্বেতী সাদা দাগ ছড়াতে থাকে নিজস্ব কারণে, যার মূলে রয়েছে মেলানিনের কারসাজি! এটি ছোঁয়াচে বা অভিশপ্ত কোনো রোগ নয়, কুসংস্কার এড়িয়ে যথাযথ চিকিৎসা নিলে ভালো থাকা যায়।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 7:43 am