শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সুদখোর বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, যিনি (ড. ইউনূস) আমেরিকার বড়ই প্রিয়। যিনি আমেরিকায় বিনিয়োগ করেন।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আনা ১৪৭ বিধির সাধারণ প্রস্তাব ও অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০৭ সালে যখন জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। তখন তারা উৎফুল্ল। দুটি পত্রিকা আদাজল খেয়ে নেমে গেল, বাহবা কুড়ালো। আর তার সঙ্গে রয়েছে একজন সুদখোর। যিনি আমেরিকার বড়ই প্রিয়। যিনি আমেরিকায় বিনিয়োগ করেন। আমেরিকা একবারও জিজ্ঞেস করে না যে গ্রামীণ ব্যাংক, এটাতো একটি সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান।’
ড. ইউনূসের আয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বেতন তুলতো যে এমডি, সে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার কোথা থেকে পেল, যে আমেরিকার মতো জায়গায় সামাজিক ব্যবসা করে, বিনিয়োগ করে। দেশে-বিদেশে করা এই বিনিয়োগের অর্থ কোথা থেকে আসে? এটা কি তাকে কখনো জিজ্ঞেস করেছে? জিজ্ঞেস করেনি। তাদের কাছ থেকে দুর্নীতির কথা শুনতে হয়। এদের কাছে মানবতার কথা শুনতে হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা গরিবের রক্তচোষা টাকা বিদেশে পাচার করে, নিজেরা বিনিয়োগ করে শতকোটি টাকার মালিক হয়, আবার আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পেয়ে যায়। এইসব লোক এদেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারে এসে নাকি কিছুই দেয়নি। দেশ নাকি ধ্বংস হয়ে গেছে। আমরা রক্ত দিয়ে, সংগ্রাম করে স্বাধীনতা এনেছি। এই স্বাধীনতার সুফল বাংলার মানুষের ঘরে পৌঁছে দেওয়াটাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। নিজেদের ভাগ্য গড়তে আসিনি।’
ড. ইউনূসকে একহাত নিলেন প্রধানমন্ত্রী
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সুদখোর বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, যিনি (ড. ইউনূস) আমেরিকার বড়ই প্রিয়। যিনি আমেরিকায় বিনিয়োগ করেন।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আনা ১৪৭ বিধির সাধারণ প্রস্তাব ও অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০৭ সালে যখন জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। তখন তারা উৎফুল্ল। দুটি পত্রিকা আদাজল খেয়ে নেমে গেল, বাহবা কুড়ালো। আর তার সঙ্গে রয়েছে একজন সুদখোর। যিনি আমেরিকার বড়ই প্রিয়। যিনি আমেরিকায় বিনিয়োগ করেন। আমেরিকা একবারও জিজ্ঞেস করে না যে গ্রামীণ ব্যাংক, এটাতো একটি সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান।’
ড. ইউনূসের আয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বেতন তুলতো যে এমডি, সে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার কোথা থেকে পেল, যে আমেরিকার মতো জায়গায় সামাজিক ব্যবসা করে, বিনিয়োগ করে। দেশে-বিদেশে করা এই বিনিয়োগের অর্থ কোথা থেকে আসে? এটা কি তাকে কখনো জিজ্ঞেস করেছে? জিজ্ঞেস করেনি। তাদের কাছ থেকে দুর্নীতির কথা শুনতে হয়। এদের কাছে মানবতার কথা শুনতে হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা গরিবের রক্তচোষা টাকা বিদেশে পাচার করে, নিজেরা বিনিয়োগ করে শতকোটি টাকার মালিক হয়, আবার আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পেয়ে যায়। এইসব লোক এদেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারে এসে নাকি কিছুই দেয়নি। দেশ নাকি ধ্বংস হয়ে গেছে। আমরা রক্ত দিয়ে, সংগ্রাম করে স্বাধীনতা এনেছি। এই স্বাধীনতার সুফল বাংলার মানুষের ঘরে পৌঁছে দেওয়াটাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। নিজেদের ভাগ্য গড়তে আসিনি।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 10:35 pm