প্রথমবারের মতো হজ করে ফিরেছেন জাপানি নারী আলমান চাজি। সম্প্রতি মুসলমান হয়েছেন তিনি। আর ইসলামে দীক্ষিত হয়েই হজব্রত পালনে সৌদি আরবে যান তিনি।
৩৯ বছর বয়সী এ নারী জানিয়েছেন, স্বামীর কাছে বিয়ের দেনমোহর হিসেবে হজ পালনের খরচ চেয়েছিলেন তিনি। সেই স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হয়েছে এ বছর। চার বছর আগে বিয়ের সময় তার বয়স ছিল ৩৫।
সৌদি সেন্টার ফর গভর্নমেন্ট কমিউনিকেশনের (সিজিসি) সঙ্গে আলাপকালে চোজি জানান, একটি খাদ্য কোম্পানিতে কর্মরত এক মুসলিম ব্যক্তির কাছ থেকে প্রথমবারের মতো ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানতে পারেন তিনি। ওই ব্যক্তি তাকে হালাল খাবারসহ ইসলামের খুঁটিনাটি নানা বিষয় শেখান। চোজি বলেন, ‘চার বছর আগে আমি বিয়ে করি। তখন বয়স ছিল ৩৫ বছর। আর আমার দেনমোহর ছিল হজের খরচ মেটানো।’
জাপানি এ নারী জানান, বিয়ের পরপরই তিনি হজে যেতে পারেননি। কারণ তখন করোনাভাইরাস মহামারি সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। অবশেষে এ বছর হজ করতে সৌদি আরবে পৌঁছান আলমাস চোজি। তিনি জানান, মক্কার গ্রান্ড মসজিদের বহু ছবি আগে অনলাইনে দেখেছিলেন। সেগুলো ছিল মানুষে পরিপূর্ণ। কিন্তু এবার যখন সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চোখে দেখলেন, তখন বুঝতে পারেন, মসজিদটি তার কল্পনার চেয়েও বেশি সুন্দর।
চোজির মতে, হজ নিজেকে আবিষ্কার করতে এবং এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে। আলমাস চোজির মতো জাপান থেকে হজ করতে গিয়েছিলেন মুরামা সুগুকু নামে আরেক নারী। কীভাবে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন তা জানিয়েছেন সুগুকু।
সুগুকু বলেছেন, তিনি আজান শুনে অত্যন্ত মুগ্ধ হয়েছিলেন। তার হৃদয়ে দোলা দেয়। তার কাছে মনে হয়েছিল তার অন্তর কোথাও উড়ে যাচ্ছে। তারপরই সিদ্ধান্ত নেন, ইসলাম ধর্ম নিয়ে পড়াশোনা করবেন।
সূত্র: খবর সৌদি গেজেট
বিয়ের দেনমোহর ছিল হজের ব্যবস্থা করে দেয়া, অবশেষে নারীর স্বপ্নপূরণ
প্রথমবারের মতো হজ করে ফিরেছেন জাপানি নারী আলমান চাজি। সম্প্রতি মুসলমান হয়েছেন তিনি। আর ইসলামে দীক্ষিত হয়েই হজব্রত পালনে সৌদি আরবে যান তিনি।
৩৯ বছর বয়সী এ নারী জানিয়েছেন, স্বামীর কাছে বিয়ের দেনমোহর হিসেবে হজ পালনের খরচ চেয়েছিলেন তিনি। সেই স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হয়েছে এ বছর। চার বছর আগে বিয়ের সময় তার বয়স ছিল ৩৫।
সৌদি সেন্টার ফর গভর্নমেন্ট কমিউনিকেশনের (সিজিসি) সঙ্গে আলাপকালে চোজি জানান, একটি খাদ্য কোম্পানিতে কর্মরত এক মুসলিম ব্যক্তির কাছ থেকে প্রথমবারের মতো ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানতে পারেন তিনি। ওই ব্যক্তি তাকে হালাল খাবারসহ ইসলামের খুঁটিনাটি নানা বিষয় শেখান। চোজি বলেন, ‘চার বছর আগে আমি বিয়ে করি। তখন বয়স ছিল ৩৫ বছর। আর আমার দেনমোহর ছিল হজের খরচ মেটানো।’
জাপানি এ নারী জানান, বিয়ের পরপরই তিনি হজে যেতে পারেননি। কারণ তখন করোনাভাইরাস মহামারি সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। অবশেষে এ বছর হজ করতে সৌদি আরবে পৌঁছান আলমাস চোজি। তিনি জানান, মক্কার গ্রান্ড মসজিদের বহু ছবি আগে অনলাইনে দেখেছিলেন। সেগুলো ছিল মানুষে পরিপূর্ণ। কিন্তু এবার যখন সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চোখে দেখলেন, তখন বুঝতে পারেন, মসজিদটি তার কল্পনার চেয়েও বেশি সুন্দর।
চোজির মতে, হজ নিজেকে আবিষ্কার করতে এবং এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে। আলমাস চোজির মতো জাপান থেকে হজ করতে গিয়েছিলেন মুরামা সুগুকু নামে আরেক নারী। কীভাবে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন তা জানিয়েছেন সুগুকু।
সুগুকু বলেছেন, তিনি আজান শুনে অত্যন্ত মুগ্ধ হয়েছিলেন। তার হৃদয়ে দোলা দেয়। তার কাছে মনে হয়েছিল তার অন্তর কোথাও উড়ে যাচ্ছে। তারপরই সিদ্ধান্ত নেন, ইসলাম ধর্ম নিয়ে পড়াশোনা করবেন।
সূত্র: খবর সৌদি গেজেট
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 26, 2024, 4:10 pm