পর্যটকের আনাগোনায় মুখর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। লোকে লোকারণ্য আশপাশের পর্যটনকেন্দ্রও। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় বেড়েছে পর্যটকের ভিড়। চলতি সপ্তাহে তিন লাখেরও বেশি পর্যটক এসেছেন কক্সবাজারে। তবে পর্যটকের পদচারণা আরো বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম শিকদার বলেন, শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় অনেকে কক্সবাজারে এসেছেন। পাঁচ শতাধিক আবাসিক হোটেল-মোটেলও ও গেস্ট হাউসের ৯০ শতাংশ কক্ষ ভাড়া হয়েছে।
পাবনা সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান বলেন, চার বছর পর পরিবার নিয়ে কক্সবাজারে এসেছি। এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ায় এখানে আসা। তবে এ চার বছরে অনেক পরিবর্তন হয়েছে।
ঢাকার ডেমরা এলাকার ব্যবসায়ী সোহাইনুল আরেফীন বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ সবক্ষেত্রে আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে কক্সবাজারে। পর্যটকদের নিরাপত্তায় এখন পর্যাপ্ত পুলিশ রয়েছে। উদ্ধারকর্মীও রয়েছেন। তাই এখন আর তেমন ভয় লাগে না।
এদিন বিকেলে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে চোখে পড়ার মতো ছিল পর্যটকের ভিড়। সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা থেকে কলাতলী পয়েন্ট পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটারজুড়ে ছিল পর্যটক। পর্যটকরা আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। সৈকতে এসে কেউ উঠছেন ঘোড়ার পিঠে আবার কেউ তুলছেন ছবি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান বলেন, কক্সবাজারে সাড়ে তিন লাখ পর্যটক এসেছেন। পর্যটকদের নিরাপত্তায় আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে।
জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ বলেন, কক্সবাজারে ক্রমেই পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে। একই সঙ্গে পর্যটনখাতে ব্যাপক উন্নয়নও হচ্ছে। আগামীতে এ সংখ্যা আরো বাড়বে বলে আশাকরি।
সৈকতে পর্যটকের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটকের আনাগোনায় মুখর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। লোকে লোকারণ্য আশপাশের পর্যটনকেন্দ্রও। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় বেড়েছে পর্যটকের ভিড়। চলতি সপ্তাহে তিন লাখেরও বেশি পর্যটক এসেছেন কক্সবাজারে। তবে পর্যটকের পদচারণা আরো বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম শিকদার বলেন, শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় অনেকে কক্সবাজারে এসেছেন। পাঁচ শতাধিক আবাসিক হোটেল-মোটেলও ও গেস্ট হাউসের ৯০ শতাংশ কক্ষ ভাড়া হয়েছে।
পাবনা সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান বলেন, চার বছর পর পরিবার নিয়ে কক্সবাজারে এসেছি। এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ায় এখানে আসা। তবে এ চার বছরে অনেক পরিবর্তন হয়েছে।
ঢাকার ডেমরা এলাকার ব্যবসায়ী সোহাইনুল আরেফীন বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ সবক্ষেত্রে আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে কক্সবাজারে। পর্যটকদের নিরাপত্তায় এখন পর্যাপ্ত পুলিশ রয়েছে। উদ্ধারকর্মীও রয়েছেন। তাই এখন আর তেমন ভয় লাগে না।
এদিন বিকেলে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে চোখে পড়ার মতো ছিল পর্যটকের ভিড়। সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা থেকে কলাতলী পয়েন্ট পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটারজুড়ে ছিল পর্যটক। পর্যটকরা আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। সৈকতে এসে কেউ উঠছেন ঘোড়ার পিঠে আবার কেউ তুলছেন ছবি।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান বলেন, কক্সবাজারে সাড়ে তিন লাখ পর্যটক এসেছেন। পর্যটকদের নিরাপত্তায় আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে।
জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ বলেন, কক্সবাজারে ক্রমেই পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে। একই সঙ্গে পর্যটনখাতে ব্যাপক উন্নয়নও হচ্ছে। আগামীতে এ সংখ্যা আরো বাড়বে বলে আশাকরি।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 3:59 pm