বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ঢেঁকিছড়া আমবাগান এলাকার রেংয়েন ম্রো পাড়ায় হামলার ঘটনা তদন্ত করেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ৪ সদস্যের তদন্ত দল। বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন তারা।
কমিশনের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সদস্য কংজরী চৌধুরীর নেতৃত্বে পরিচালক (অভিযোগ ও তদন্ত) মোঃ আশরাফুল আলম (জেলা ও দায়রা জজ), উপ- পরিচালক মোহাম্মদ গাজী সালাউদ্দিন এবং রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা কার্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম সংশ্লিষ্ট ঘটনাস্থল সরেজমিনে তদন্ত করেন।
এসময় লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী, সরই ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইদ্রিস কোম্পানি, বান্দরবান জেলা ও লামা উপজেলার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শন শেষে প্রতিনিধি দলটি সাংবাদিকের সাথে কথা বলেন। তারা বলেন, হামলার ঘটনায় ২টি ঘর পুড়েছে এবং ১ টি ঘর ভাংচুর দেখা গেছে। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এদিকে অভিযুক্ত লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজের ম্যানেজার মো. আরিফুর রহমান বলেন, ম্রো ও ত্রিপুরারা গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির লীজকৃত জায়গায় জোর করে ছন বাঁশ দিয়ে ৩টি ঘর নির্মান করে পরবর্তীতে ১ জানুয়ারী তারা নিজেরাই আবার ওই ঘরগুলোতে আগুন লাগিয়ে আমাদেরকে ফাঁসানোর চেস্টা করছে।
প্রসঙ্গত, উপজেলার ১ জানুয়ারী রেংয়েন ম্রো পাড়ায় কে বা কারা হামলা করে ৭-৯ টি ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় বলে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়। লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজের লোকজন হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ করেন ম্রো ও ত্রিপুরারা।
লামায় সরই ইউনিয়নে অগ্নিকান্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ঢেঁকিছড়া আমবাগান এলাকার রেংয়েন ম্রো পাড়ায় হামলার ঘটনা তদন্ত করেছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ৪ সদস্যের তদন্ত দল। বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন তারা।
কমিশনের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সদস্য কংজরী চৌধুরীর নেতৃত্বে পরিচালক (অভিযোগ ও তদন্ত) মোঃ আশরাফুল আলম (জেলা ও দায়রা জজ), উপ- পরিচালক মোহাম্মদ গাজী সালাউদ্দিন এবং রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা কার্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম সংশ্লিষ্ট ঘটনাস্থল সরেজমিনে তদন্ত করেন।
এসময় লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী, সরই ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইদ্রিস কোম্পানি, বান্দরবান জেলা ও লামা উপজেলার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শন শেষে প্রতিনিধি দলটি সাংবাদিকের সাথে কথা বলেন। তারা বলেন, হামলার ঘটনায় ২টি ঘর পুড়েছে এবং ১ টি ঘর ভাংচুর দেখা গেছে। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এদিকে অভিযুক্ত লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজের ম্যানেজার মো. আরিফুর রহমান বলেন, ম্রো ও ত্রিপুরারা গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানির লীজকৃত জায়গায় জোর করে ছন বাঁশ দিয়ে ৩টি ঘর নির্মান করে পরবর্তীতে ১ জানুয়ারী তারা নিজেরাই আবার ওই ঘরগুলোতে আগুন লাগিয়ে আমাদেরকে ফাঁসানোর চেস্টা করছে।
প্রসঙ্গত, উপজেলার ১ জানুয়ারী রেংয়েন ম্রো পাড়ায় কে বা কারা হামলা করে ৭-৯ টি ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় বলে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়। লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজের লোকজন হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ করেন ম্রো ও ত্রিপুরারা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 28, 2024, 2:57 pm