৫ লক্ষ ইয়াবা টেবলেট পাচারের মামলায় ৫ রোহিঙ্গা ও ৪ বাংলাদেশী নাগরিককে ৭ বছর করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল রোববার ৩০ এপ্রিল এ রায় ঘোষণা করেন। একই কার্যালয়ের জেলা নাজির বেদারুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
দন্ডিত আসামীরা হলো : লক্ষীপুরের রামগতি উপজেলার আবদুল মতলবের পুত্র আবদুর রউফ, রংপুরের মিটাপুকুর উপজেলার আবদুল গফুরের পুত্র মোঃ আ: রাজ্জাক মিয়া, খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার মৃত শামশুল হকের পুত্র মিজানুর রহমান, মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার রাচিডং থানার মৃত নুর মোহাম্মদের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ হাবিবুল্লাহ, মিয়ানমারের বুচিডং জেলার মংডুর মো: আবদুল্লাহ’র পুত্র রোহিঙ্গা জাহিদ হোসেন, একই এলাকার নুর বশরের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ জাহাঙ্গীর, সৈয়দ হোসেনের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ আবদুল হামিদ, আবদুর রাজ্জাকের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ ওসমান গণি। দন্ডিত এ ৮ জনকে একইসাথে ১ লক্ষ টাকা করে অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদয়ে প্রত্যেককে আরো ১ বছর করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। অপর দন্ডিত আসামী হলো : কক্সবাজার পৌরসভার দক্ষিণ রুমালিয়ার ছরার পিটি স্কুলের মো: আবু বকরের পুত্র মোঃ সুলতান আহমদ। তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদন্ডের সাথে ৫০ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদয়ে আরো ২ বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। শুধুমাত্র একজন আসামীকে ৫০ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড প্রাদানের রায় কক্সবাজার বিচার বিভাগে জন্য রেকর্ড। রায় ঘোষণার সময় দন্ডিত আসামীরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্র পক্ষে একই আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ এবং আসামীদের পক্ষে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ও অ্যাডভোকেট শামীম আরা স্বপ্না মামলাটি পরিচালনা করেন।
৫ লক্ষ ইয়াবা পাচার : ৯ জনের ৭ বছর করে কারাদন্ড, একজনকে অর্ধকোটি অর্থদন্ড
৫ লক্ষ ইয়াবা টেবলেট পাচারের মামলায় ৫ রোহিঙ্গা ও ৪ বাংলাদেশী নাগরিককে ৭ বছর করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
কক্সবাজারের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল রোববার ৩০ এপ্রিল এ রায় ঘোষণা করেন। একই কার্যালয়ের জেলা নাজির বেদারুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
দন্ডিত আসামীরা হলো : লক্ষীপুরের রামগতি উপজেলার আবদুল মতলবের পুত্র আবদুর রউফ, রংপুরের মিটাপুকুর উপজেলার আবদুল গফুরের পুত্র মোঃ আ: রাজ্জাক মিয়া, খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার মৃত শামশুল হকের পুত্র মিজানুর রহমান, মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার রাচিডং থানার মৃত নুর মোহাম্মদের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ হাবিবুল্লাহ, মিয়ানমারের বুচিডং জেলার মংডুর মো: আবদুল্লাহ’র পুত্র রোহিঙ্গা জাহিদ হোসেন, একই এলাকার নুর বশরের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ জাহাঙ্গীর, সৈয়দ হোসেনের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ আবদুল হামিদ, আবদুর রাজ্জাকের পুত্র রোহিঙ্গা মোঃ ওসমান গণি। দন্ডিত এ ৮ জনকে একইসাথে ১ লক্ষ টাকা করে অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদয়ে প্রত্যেককে আরো ১ বছর করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। অপর দন্ডিত আসামী হলো : কক্সবাজার পৌরসভার দক্ষিণ রুমালিয়ার ছরার পিটি স্কুলের মো: আবু বকরের পুত্র মোঃ সুলতান আহমদ। তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদন্ডের সাথে ৫০ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদয়ে আরো ২ বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। শুধুমাত্র একজন আসামীকে ৫০ লক্ষ টাকা অর্থদন্ড প্রাদানের রায় কক্সবাজার বিচার বিভাগে জন্য রেকর্ড। রায় ঘোষণার সময় দন্ডিত আসামীরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্র পক্ষে একই আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম ফরিদ এবং আসামীদের পক্ষে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ও অ্যাডভোকেট শামীম আরা স্বপ্না মামলাটি পরিচালনা করেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 11:56 am