মনে আছে তো, তৎকালীন পাক বাহিনী কর্তৃক রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আসামী, আল-বদর রাজাকারদের নির্যাতিত পুড়ানো হয়েছিল ঘর বাড়ী এবং জমানো নগদ ৫ লক্ষ টাকা লুটপাট করে কেড়ে নেন সব জমি। বলছি, বঙ্গবন্ধু পাগল কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার দক্ষিণ ধূরুং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জালাল আহমেদের কথা।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা এবং শিশু শেখ রাসেলসহ ১৫ আগষ্ট নিহতদের স্বরণে ইছুওয়ালি ছাওয়াব পৌঁছাতে দক্ষিণ ধূরুং ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধুর গেইট সংলগ্ন বঙ্গমাতা-হাফেজখানা মাঠে কোরআন তেলাওয়াত, দোয়া-মিলাদ মাহফিল ও তিন হাজার মানুষের জন্য ভোরে গণভোজে মুসলিমদের জন্য গরুর মাংস ও ডাল ভাত এবং হিন্দুসহ অন্যান্য ধর্মাম্বলীদের জন্য খাসীর মাংস ও ডাল ভাত আয়োজন করা হয়।
সাবেক চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, রাজনীতির হাতেখড়ি নিজগ্রামে মাধ্যমিক স্কুলে পড়াকালীন থেকে ধুরুং হাই স্কুলের ছাত্র সংসদের নির্বাচিত জিএস, নাজির হাট কলেজ ছাত্র সংসদের ছাত্রলীগের এজিএস, এবং সাতকানিয়া কলেজ ছাত্রলীগ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত ভিপি ছিলেন।
৬৯ এর গণ অভ্যুত্থানে মহান মুক্তিযুদ্ধের জন্য এলাকাতে জনমত তৈরি ও যুদ্ধের জন্য সবাই সংগঠিত করি। আমি রাজনৈতিক জীবনে দীর্ঘদিন সক্রিয় না থাকলেও, নিরবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক ও সামাজিক কাজে নিঃস্বার্থে নিজেকে উৎসর্গ করে জনস্বার্থে বিলিয়ে দিয়েছি।
এ ছাড়া, তিনি বঙ্গবন্ধু পরিবারের জন্য আজীবন ইছুওয়ালি ছাওয়াব পৌঁছাতে নিজ উদ্যোগে স্থাপন করেন হেফজ খানা, স্কুল,মাদ্রসা,মসজিদ বঙ্গবন্ধু গেইট, পুকুর ঘাট, ঈদগাহ ময়দানের মেহেরাব, জানাজার মুর্দার ঘর, আবাসিক অনাবাসিক ছাত্র ছাত্রীদের জন্য রান্নাঘর বা খাওয়ার ঘর, ভদ্র মহোদয়দের জন্য বৈঠক খানা, জনসার্থে কবরস্থান গেইট, কিল্লায় গাইড ওয়ালসহ ১৫ আগস্ট যেন এভাবে সারাজীবন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের জন্য ইছুওয়ালি ছাওয়াব পৌঁছাতে পারে এ কামনা এই মুক্তিযুদ্ধা জালাল আহমেদের৷
জাতীয় শোক দিবসে “বঙ্গবন্ধু পাগল” কুতুবদিয়ার জালাল আহমেদের গণভোজ
মনে আছে তো, তৎকালীন পাক বাহিনী কর্তৃক রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আসামী, আল-বদর রাজাকারদের নির্যাতিত পুড়ানো হয়েছিল ঘর বাড়ী এবং জমানো নগদ ৫ লক্ষ টাকা লুটপাট করে কেড়ে নেন সব জমি। বলছি, বঙ্গবন্ধু পাগল কক্সবাজারের কুতুবদিয়ার দক্ষিণ ধূরুং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জালাল আহমেদের কথা।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা এবং শিশু শেখ রাসেলসহ ১৫ আগষ্ট নিহতদের স্বরণে ইছুওয়ালি ছাওয়াব পৌঁছাতে দক্ষিণ ধূরুং ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধুর গেইট সংলগ্ন বঙ্গমাতা-হাফেজখানা মাঠে কোরআন তেলাওয়াত, দোয়া-মিলাদ মাহফিল ও তিন হাজার মানুষের জন্য ভোরে গণভোজে মুসলিমদের জন্য গরুর মাংস ও ডাল ভাত এবং হিন্দুসহ অন্যান্য ধর্মাম্বলীদের জন্য খাসীর মাংস ও ডাল ভাত আয়োজন করা হয়।
সাবেক চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, রাজনীতির হাতেখড়ি নিজগ্রামে মাধ্যমিক স্কুলে পড়াকালীন থেকে ধুরুং হাই স্কুলের ছাত্র সংসদের নির্বাচিত জিএস, নাজির হাট কলেজ ছাত্র সংসদের ছাত্রলীগের এজিএস, এবং সাতকানিয়া কলেজ ছাত্রলীগ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত ভিপি ছিলেন।
৬৯ এর গণ অভ্যুত্থানে মহান মুক্তিযুদ্ধের জন্য এলাকাতে জনমত তৈরি ও যুদ্ধের জন্য সবাই সংগঠিত করি। আমি রাজনৈতিক জীবনে দীর্ঘদিন সক্রিয় না থাকলেও, নিরবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক ও সামাজিক কাজে নিঃস্বার্থে নিজেকে উৎসর্গ করে জনস্বার্থে বিলিয়ে দিয়েছি।
এ ছাড়া, তিনি বঙ্গবন্ধু পরিবারের জন্য আজীবন ইছুওয়ালি ছাওয়াব পৌঁছাতে নিজ উদ্যোগে স্থাপন করেন হেফজ খানা, স্কুল,মাদ্রসা,মসজিদ বঙ্গবন্ধু গেইট, পুকুর ঘাট, ঈদগাহ ময়দানের মেহেরাব, জানাজার মুর্দার ঘর, আবাসিক অনাবাসিক ছাত্র ছাত্রীদের জন্য রান্নাঘর বা খাওয়ার ঘর, ভদ্র মহোদয়দের জন্য বৈঠক খানা, জনসার্থে কবরস্থান গেইট, কিল্লায় গাইড ওয়ালসহ ১৫ আগস্ট যেন এভাবে সারাজীবন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের জন্য ইছুওয়ালি ছাওয়াব পৌঁছাতে পারে এ কামনা এই মুক্তিযুদ্ধা জালাল আহমেদের৷
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: September 8, 2024, 8:57 am