সাগরে একবার জাল ফেলে নোয়াখালীর এক জেলে ৯৬ মণ ইলিশ তুলেছেন, যা বাজারে প্রায় ৪০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ভরা মৌসুমেও কম ইলিশ ধরা পড়ছে এমন খবরের মধ্যে সোমবার মিজান মাঝি তার মাঝভর্তি ট্রলার নিয়ে পটুয়াখালীর মহিপুর মৎস্য আড়তে এলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে সরগোল শুরু হয়। জেলেরা জানান, গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হয়েছে ২৩ জুলাই। এরপর বৈরী আবহাওয়ার কারণে সাগর ছিল উত্তাল। তাই ট্রলার নিয়ে কোনো জেলে সাগরে যাননি। খবর বিডিনিউজের।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফের ট্রলার নিয়ে সমুদ্রে যাত্রা করছেন জেলেরা। এরই মধ্যে কিছু কিছু ট্রলার মাছ নিয়ে বিভিন্ন ঘাটে ফিরে আসতে শুরু করেছে। পাঁচ দিন আগে লোকজন নিয়ে গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে যান মিজান মাঝি। কয়েকদিন বিভিন্ন স্থানে চেষ্টা করেও তেমন কোনো মাছ পাননি। মিজান মাঝি সাংবাদিকদের বলেন, রোববার পায়রা বন্দরের শেষ বয়ার দিকে সাগরে জাল ফেলার পর এক টানে ধরা পড়ে ৯৬ মণ ইলিশ।
পরে মাছ নিয়ে আড়তের দিকে রওনা হই। মহিপুরের ফয়সাল ফিস ট্রেডার্সের আড়তে নিলামে মাছগুলো বিক্রি হয়। ৯৬ মণ ইলিশের দাম উঠে ৩৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। মিজান মাঝি বলেন, একসঙ্গে এত মাছ ধরা পড়ায় এবং মোকামে মাছের ভালো দাম পাওয়ায় সবাই খুব খুশি। মহিপুর মৎস্য আড়ৎ মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি ফজলু গাজী বলেন, নোয়াখালীর মিজান মাঝির জালে এ মৌসুমে সবচেয়ে বেশি মাছ ধরা পড়েছে। যদিও অন্যান্য জেলেদের জালে তেমন মাছ ধরা পড়ছে না।
তিনি জানান, অনেক জেলে সাগরে যাওয়া–আসার খরচও উঠাতে পারছেন না। কলাপাড়া উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, বর্তমানে ইলিশের মৌসুম চলছে। শুধু মিজান নয়, আমরা আশা করছি, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সব জেলের জালেই ইলিশ ধরা পড়বে।
এক টানে জালে উঠল ৯৬ মণ ইলিশ, বিক্রি হল ৪০ লাখে
সাগরে একবার জাল ফেলে নোয়াখালীর এক জেলে ৯৬ মণ ইলিশ তুলেছেন, যা বাজারে প্রায় ৪০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ভরা মৌসুমেও কম ইলিশ ধরা পড়ছে এমন খবরের মধ্যে সোমবার মিজান মাঝি তার মাঝভর্তি ট্রলার নিয়ে পটুয়াখালীর মহিপুর মৎস্য আড়তে এলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে সরগোল শুরু হয়। জেলেরা জানান, গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হয়েছে ২৩ জুলাই। এরপর বৈরী আবহাওয়ার কারণে সাগর ছিল উত্তাল। তাই ট্রলার নিয়ে কোনো জেলে সাগরে যাননি। খবর বিডিনিউজের।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফের ট্রলার নিয়ে সমুদ্রে যাত্রা করছেন জেলেরা। এরই মধ্যে কিছু কিছু ট্রলার মাছ নিয়ে বিভিন্ন ঘাটে ফিরে আসতে শুরু করেছে। পাঁচ দিন আগে লোকজন নিয়ে গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে যান মিজান মাঝি। কয়েকদিন বিভিন্ন স্থানে চেষ্টা করেও তেমন কোনো মাছ পাননি। মিজান মাঝি সাংবাদিকদের বলেন, রোববার পায়রা বন্দরের শেষ বয়ার দিকে সাগরে জাল ফেলার পর এক টানে ধরা পড়ে ৯৬ মণ ইলিশ।
পরে মাছ নিয়ে আড়তের দিকে রওনা হই। মহিপুরের ফয়সাল ফিস ট্রেডার্সের আড়তে নিলামে মাছগুলো বিক্রি হয়। ৯৬ মণ ইলিশের দাম উঠে ৩৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। মিজান মাঝি বলেন, একসঙ্গে এত মাছ ধরা পড়ায় এবং মোকামে মাছের ভালো দাম পাওয়ায় সবাই খুব খুশি। মহিপুর মৎস্য আড়ৎ মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি ফজলু গাজী বলেন, নোয়াখালীর মিজান মাঝির জালে এ মৌসুমে সবচেয়ে বেশি মাছ ধরা পড়েছে। যদিও অন্যান্য জেলেদের জালে তেমন মাছ ধরা পড়ছে না।
তিনি জানান, অনেক জেলে সাগরে যাওয়া–আসার খরচও উঠাতে পারছেন না। কলাপাড়া উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, বর্তমানে ইলিশের মৌসুম চলছে। শুধু মিজান নয়, আমরা আশা করছি, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সব জেলের জালেই ইলিশ ধরা পড়বে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 7, 2024, 11:11 pm