দীর্ঘদিন গবেষণার পর সৌরজগতের বাইরে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের অস্তিত্ব পেয়েছে নাসার বিজ্ঞানীরা। কার্বণ-ডাই-অক্সাইড আপাতভাবে বিষাক্ত মনে হলেও এই উপাদানটি প্রাণধারণের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
এবার সৌরজগতের বাইরেও কার্বন-ডাই-অক্সাইডের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। গ্রহটির নাম ডব্লিউএএসপি-৩৯বি, (WASP-39 b) যা সম্পূর্ণ গ্যাসে ভরতি বলে জানা গেছে।
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ কাজ শুরু করার পর থেকে এমনিতে সৌরজগতের বাইরে বহু ছোট ছোট গ্রহের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। সেভাবেই সন্ধান মিলেছে ডব্লিউএএসপি-৩৯বি গ্রহটির। পৃথিবী থেকে ৭০০ আলোকবর্ষ দূরে এটি অবস্থিত। গ্যাসে পরিপূর্ণ গ্রহের উপাদানগুলির রাসায়নিক গঠনই এখন বিজ্ঞানীদের অনুসন্ধানের মূল বিষয়।
ওয়েব টেলিস্কোপের ইনফ্রারেড স্পেকট্রোগ্রাফে ধরা পড়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ৪.১ থেকে ৪.৬ মাইক্রন ক্ষুদ্র পাহাড় রয়েছে। গ্রহটির আয়তন বৃহস্পতির এক চতুর্থাংশ। গ্যাসে পূর্ণ গ্রহটির তাপমাত্রা ৯০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এর আগে হাবল টেলিস্কোপের তথ্য অনুযায়ী, এতে জলীয় বাষ্প, সোডিয়াম, পটাসিয়ামের মতো রাসায়নিক উপাদানের সন্ধান পেয়েছিল। নিকটতম নক্ষত্র থেকে তার দূরত্ব যথেষ্ট কম। নক্ষত্রকে একবার ঘুরে আসতে তার সময় লাগে মাত্র ৪ দিন।
ডব্লিউএএসপি-৩৯বি গ্রহটির সন্ধান মিলেছিল ২০১১ সালেই। গ্রহটিতে আলো-ছায়ার খেলা চলছিল। সে সময় বিজ্ঞানীদের ব্যাখ্যা ছিল, ডব্লিউএএসপি-৩৯ব ‘র আশেপাশে ঘুরতে থাকা অন্য একটি গ্রহ তাকে বারবার ঢেকে ফেলছিল। আর তাদের ঘূর্ণন বৃত্তের মধ্যে দিয়ে নিকটতম নক্ষত্রের আলো প্রতিফলিত হচ্ছিল। তবে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের একাধিক আধুনিক যন্ত্রাংশের সাহায্যে এই গ্রহের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ মিলেছে।
এই গবেষণার মূল দায়িত্বে আছেন ইউভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক নাতালি বাতালা। তিনি বলছেন, ডব্লিউএএসপি-৩৯বি তে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তার বায়ুমণ্ডল সম্পর্কে একটা বিশদ ধারণা দিল। এবার অন্যান্য গ্রহগুলি সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যাবে, গবেষণায় বড় ধরনের সুবিধা হবে।
সৌরজগতের বাইরে কার্বন-ডাই-অক্সাইড খুঁজে পেয়েছে নাসার বিজ্ঞানীরা
দীর্ঘদিন গবেষণার পর সৌরজগতের বাইরে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের অস্তিত্ব পেয়েছে নাসার বিজ্ঞানীরা। কার্বণ-ডাই-অক্সাইড আপাতভাবে বিষাক্ত মনে হলেও এই উপাদানটি প্রাণধারণের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
এবার সৌরজগতের বাইরেও কার্বন-ডাই-অক্সাইডের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করেছে নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। গ্রহটির নাম ডব্লিউএএসপি-৩৯বি, (WASP-39 b) যা সম্পূর্ণ গ্যাসে ভরতি বলে জানা গেছে।
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ কাজ শুরু করার পর থেকে এমনিতে সৌরজগতের বাইরে বহু ছোট ছোট গ্রহের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। সেভাবেই সন্ধান মিলেছে ডব্লিউএএসপি-৩৯বি গ্রহটির। পৃথিবী থেকে ৭০০ আলোকবর্ষ দূরে এটি অবস্থিত। গ্যাসে পরিপূর্ণ গ্রহের উপাদানগুলির রাসায়নিক গঠনই এখন বিজ্ঞানীদের অনুসন্ধানের মূল বিষয়।
ওয়েব টেলিস্কোপের ইনফ্রারেড স্পেকট্রোগ্রাফে ধরা পড়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ৪.১ থেকে ৪.৬ মাইক্রন ক্ষুদ্র পাহাড় রয়েছে। গ্রহটির আয়তন বৃহস্পতির এক চতুর্থাংশ। গ্যাসে পূর্ণ গ্রহটির তাপমাত্রা ৯০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এর আগে হাবল টেলিস্কোপের তথ্য অনুযায়ী, এতে জলীয় বাষ্প, সোডিয়াম, পটাসিয়ামের মতো রাসায়নিক উপাদানের সন্ধান পেয়েছিল। নিকটতম নক্ষত্র থেকে তার দূরত্ব যথেষ্ট কম। নক্ষত্রকে একবার ঘুরে আসতে তার সময় লাগে মাত্র ৪ দিন।
ডব্লিউএএসপি-৩৯বি গ্রহটির সন্ধান মিলেছিল ২০১১ সালেই। গ্রহটিতে আলো-ছায়ার খেলা চলছিল। সে সময় বিজ্ঞানীদের ব্যাখ্যা ছিল, ডব্লিউএএসপি-৩৯ব ‘র আশেপাশে ঘুরতে থাকা অন্য একটি গ্রহ তাকে বারবার ঢেকে ফেলছিল। আর তাদের ঘূর্ণন বৃত্তের মধ্যে দিয়ে নিকটতম নক্ষত্রের আলো প্রতিফলিত হচ্ছিল। তবে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের একাধিক আধুনিক যন্ত্রাংশের সাহায্যে এই গ্রহের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ মিলেছে।
এই গবেষণার মূল দায়িত্বে আছেন ইউভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষক নাতালি বাতালা। তিনি বলছেন, ডব্লিউএএসপি-৩৯বি তে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তার বায়ুমণ্ডল সম্পর্কে একটা বিশদ ধারণা দিল। এবার অন্যান্য গ্রহগুলি সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যাবে, গবেষণায় বড় ধরনের সুবিধা হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল
beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 3, 2023, 10:39 am
