রাজধানীর ডেমরার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় আগুন লাগা চারতলা ভবনটি থেকে এখনো বের হচ্ছে ধোঁয়া। যদিও সকাল ৮টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে ঘোষণা দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। সকাল সাড়ে ১০টার দিকেও ভবনের দোতলা থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখা গেছে।
দেখা যায়, তখনো ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা চারদিক থেকে পানি দিচ্ছিলেন। ভবনের পেছনের দিকের জানালা ভেঙে খেলাধুলার সামগ্রী বের করছিলেন। সমানতালে পানি দেওয়া হলেও ধোঁয়া কমছিল না। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভবনের দোতলার পেছনের দেয়াল ভাঙতে দেখা গেছে ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, চার তলা ভবনের পুরোটাতেই রয়েছে খেলাধুলার সামগ্রী। ভবনটিতে মানা হয়নি স্টোরেজ (গুদাম) নীতিমালা। যার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের চেষ্টায় আগুন আর নতুন করে ছড়ানোর সম্ভাবনা নেই।
তিনি জানান, এখানকার ভবনগুলো পাশাপাশি, ঘন ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। যেটি এখন জ্বলছে তার ঠিক পূর্ব পাশের ভবনটিও লাগোয়া। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই।
আগুন নেভানোর কাজ করতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের বেশ কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন মো. রেজাউল করিম। তবে তিনি বলেছেন, কারো অবস্থা গুরুতর নয়। কেউ সামান্য আহত হয়েছেন। কেউ শ্বাস কষ্টে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
এর আগে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ডেমরার প্রেস এলাকায় এ আগুনের ঘটনা ঘটে। আগুনের খবর পেয়ে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে ডেমরা, পোস্তগোলা ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের ১০টি ইউনিট। কিন্তু তাদের ৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও আগুন নিয়ন্ত্রণে না এলে যোগ দেয় নৌবাহিনী।
ভবন থেকে এখনো বেরোচ্ছে ধোঁয়া
রাজধানীর ডেমরার ভাঙ্গা প্রেস এলাকায় আগুন লাগা চারতলা ভবনটি থেকে এখনো বের হচ্ছে ধোঁয়া। যদিও সকাল ৮টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে ঘোষণা দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। সকাল সাড়ে ১০টার দিকেও ভবনের দোতলা থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখা গেছে।
দেখা যায়, তখনো ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা চারদিক থেকে পানি দিচ্ছিলেন। ভবনের পেছনের দিকের জানালা ভেঙে খেলাধুলার সামগ্রী বের করছিলেন। সমানতালে পানি দেওয়া হলেও ধোঁয়া কমছিল না। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভবনের দোতলার পেছনের দেয়াল ভাঙতে দেখা গেছে ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম বলেন, চার তলা ভবনের পুরোটাতেই রয়েছে খেলাধুলার সামগ্রী। ভবনটিতে মানা হয়নি স্টোরেজ (গুদাম) নীতিমালা। যার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের চেষ্টায় আগুন আর নতুন করে ছড়ানোর সম্ভাবনা নেই।
তিনি জানান, এখানকার ভবনগুলো পাশাপাশি, ঘন ঘন ও লাগোয়াভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। যেটি এখন জ্বলছে তার ঠিক পূর্ব পাশের ভবনটিও লাগোয়া। একই দেয়াল, এক ইঞ্চিও ফাঁকা নেই।
আগুন নেভানোর কাজ করতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের বেশ কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন মো. রেজাউল করিম। তবে তিনি বলেছেন, কারো অবস্থা গুরুতর নয়। কেউ সামান্য আহত হয়েছেন। কেউ শ্বাস কষ্টে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
এর আগে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ডেমরার প্রেস এলাকায় এ আগুনের ঘটনা ঘটে। আগুনের খবর পেয়ে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে ডেমরা, পোস্তগোলা ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের ১০টি ইউনিট। কিন্তু তাদের ৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও আগুন নিয়ন্ত্রণে না এলে যোগ দেয় নৌবাহিনী।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 12:26 pm