নাটোর সদর উপজেলার ছাতনী ইউনিয়নের মাঝদিঘাতে যুবদল ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্য সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে দুই পক্ষের ১০-১২ জন আহত হয়েছেন। আহতদের নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দুজনের অবস্থার অবনতি হলে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনা পর থেকে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
শুক্রবার (৩০ আগস্ট) দুপুরে নাটোর সদর উপজেলার মাঝদিঘা দক্ষিণপাড়া এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সম্প্রতি ছাতনী ইউনিয়ন বিএনপি ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকায় মুখোমুখি হলে সেসব এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মাঝদিঘা দক্ষিণপাড়ায় ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম মুক্তা গ্রুপের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কর্মী রমজান গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় দুই পক্ষই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ১০/১২ জন রক্তাক্ত জখম হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে দুই জনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আওয়ামী লীগ কর্মী রমজান আলী অভিযোগ করে বলেন, গতকাল যুবদলের কর্মীরা আমার ভাতিজাকে মারধর করে। আজকে আবার তাকে মারতে বাড়ির ভেতর ঢুকে পড়ে।বাঁধা দিলে আমি, আমার স্ত্রী ও ভাইসহ চারজন কুপিয়ে আহত করে।
ছাতনী যুবদলের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম মুক্তা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমাদের লোকজন দুপুরে জুমার নামাজ পড়তে মোটরসাইকেলযোগে যাচ্ছিল।এসময় রাস্তায় আওয়ামী লীগের গুন্ডা বাহিনী তাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। আমরা কারও ওপর হামলা করিনি।
এ বিষয়ে নাটোর সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, সংঘর্ষের পর এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোন ঘটনায় অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
নাটোরে যুবদল ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১২
নাটোর সদর উপজেলার ছাতনী ইউনিয়নের মাঝদিঘাতে যুবদল ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্য সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে দুই পক্ষের ১০-১২ জন আহত হয়েছেন। আহতদের নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
দুজনের অবস্থার অবনতি হলে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনা পর থেকে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
শুক্রবার (৩০ আগস্ট) দুপুরে নাটোর সদর উপজেলার মাঝদিঘা দক্ষিণপাড়া এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সম্প্রতি ছাতনী ইউনিয়ন বিএনপি ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকায় মুখোমুখি হলে সেসব এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মাঝদিঘা দক্ষিণপাড়ায় ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম মুক্তা গ্রুপের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কর্মী রমজান গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় দুই পক্ষই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ১০/১২ জন রক্তাক্ত জখম হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে দুই জনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আওয়ামী লীগ কর্মী রমজান আলী অভিযোগ করে বলেন, গতকাল যুবদলের কর্মীরা আমার ভাতিজাকে মারধর করে। আজকে আবার তাকে মারতে বাড়ির ভেতর ঢুকে পড়ে।বাঁধা দিলে আমি, আমার স্ত্রী ও ভাইসহ চারজন কুপিয়ে আহত করে।
ছাতনী যুবদলের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম মুক্তা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমাদের লোকজন দুপুরে জুমার নামাজ পড়তে মোটরসাইকেলযোগে যাচ্ছিল।এসময় রাস্তায় আওয়ামী লীগের গুন্ডা বাহিনী তাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। আমরা কারও ওপর হামলা করিনি।
এ বিষয়ে নাটোর সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, সংঘর্ষের পর এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোন ঘটনায় অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল: ০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews247@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: January 20, 2025, 3:07 pm