কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পের চার মাঝিকে (নেতা) কীভাবে কার ইন্ধনে খুন করা হয়েছে তার বর্ণনা দিয়েছেন মো. হাসিম (২১) নামে এক যুবক। এক মাসে চার নেতা হত্যার বিষয়টি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভিডিও আকারে প্রকাশ করেছেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, কোন ক্যাম্পের কোন মাঝিকে কীভাবে হত্যা করেছিল, পিস্তল হাতে তার বর্ণনা দিচ্ছেন হাসিম। তাকে বলতে দেখা যায়, তার মতো ২৫ জন যুবককে অস্ত্র দিয়েছে ইসলামি সংগঠন ‘মাহাজ’।
ভিডিওতে হাসিম বলেন, ‘আমাদের মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে হত্যার মিশন বাস্তবায়ন করা হতো। আমাদের মূল কাজ ছিল যারা প্রত্যাবাসন নিয়ে কাজ করে, তাদের হত্যা করা। ৫-৬ দিনের মধ্যে আমরা তিন মাঝিসহ এক ভলান্টিয়ারকে হত্যা করেছি।’
হত্যার শিকার মাঝিদের নামও বলেছেন ওই যুবক। তারা হলেন—উখিয়ার ১৮ নম্বর ক্যাম্পের হেড মাঝি জাফর, ৭ নম্বর ক্যাম্পের ইসমাঈল, কুতুপালং এক্সটেনশন ক্যাম্প-৪ এইচ ব্লকের এরশাদ ও হেড মাঝি আজিমুল্লাহ।
ভিডিও বার্তায় সন্ত্রাসী সংগঠন মাহাজের চার মুখপাত্রের নাম বলেছেন হাসিম। তারা হলেন—জিম্মাদার শাহাব উদ্দিন, রহমত উল্লাহ, হেড মাঝি ভূঁইয়া, মৌলভী রফিক। তারা এই সংগঠনের নেতৃত্ব দিতেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
হাসিম আরও জানান, তাদের সামনে আরও বড় মিশন ছিল। কিন্তু তিনি নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন। তাই এই খারাপ জগৎ ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে চান।
এ বিষয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বরত ৮-আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ভিডিওতে ওই রোহিঙ্গা যুবক যাদের নাম উল্লেখ করেছেন, তদন্ত সাপেক্ষ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্যাম্পের নিরাপত্তার জন্য আমরা সবসময় সজাগ রয়েছি।’ সূত্র: বাংলা ট্রিবিউনের
৪ জনকে হত্যার কথা স্বীকার করে রোহিঙ্গা যুবকের ভিডিও বার্তা
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পের চার মাঝিকে (নেতা) কীভাবে কার ইন্ধনে খুন করা হয়েছে তার বর্ণনা দিয়েছেন মো. হাসিম (২১) নামে এক যুবক। এক মাসে চার নেতা হত্যার বিষয়টি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভিডিও আকারে প্রকাশ করেছেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, কোন ক্যাম্পের কোন মাঝিকে কীভাবে হত্যা করেছিল, পিস্তল হাতে তার বর্ণনা দিচ্ছেন হাসিম। তাকে বলতে দেখা যায়, তার মতো ২৫ জন যুবককে অস্ত্র দিয়েছে ইসলামি সংগঠন ‘মাহাজ’।
ভিডিওতে হাসিম বলেন, ‘আমাদের মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে হত্যার মিশন বাস্তবায়ন করা হতো। আমাদের মূল কাজ ছিল যারা প্রত্যাবাসন নিয়ে কাজ করে, তাদের হত্যা করা। ৫-৬ দিনের মধ্যে আমরা তিন মাঝিসহ এক ভলান্টিয়ারকে হত্যা করেছি।’
হত্যার শিকার মাঝিদের নামও বলেছেন ওই যুবক। তারা হলেন—উখিয়ার ১৮ নম্বর ক্যাম্পের হেড মাঝি জাফর, ৭ নম্বর ক্যাম্পের ইসমাঈল, কুতুপালং এক্সটেনশন ক্যাম্প-৪ এইচ ব্লকের এরশাদ ও হেড মাঝি আজিমুল্লাহ।
ভিডিও বার্তায় সন্ত্রাসী সংগঠন মাহাজের চার মুখপাত্রের নাম বলেছেন হাসিম। তারা হলেন—জিম্মাদার শাহাব উদ্দিন, রহমত উল্লাহ, হেড মাঝি ভূঁইয়া, মৌলভী রফিক। তারা এই সংগঠনের নেতৃত্ব দিতেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
হাসিম আরও জানান, তাদের সামনে আরও বড় মিশন ছিল। কিন্তু তিনি নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন। তাই এই খারাপ জগৎ ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে চান।
এ বিষয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বরত ৮-আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ভিডিওতে ওই রোহিঙ্গা যুবক যাদের নাম উল্লেখ করেছেন, তদন্ত সাপেক্ষ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্যাম্পের নিরাপত্তার জন্য আমরা সবসময় সজাগ রয়েছি।’ সূত্র: বাংলা ট্রিবিউনের
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 1:51 am