মানবপাচারের কাছে জিম্মি হয়ে উঠেছে উখিয়া ও টেকনাফের সাধারণ মানুষ। স্থানীয়দের পাশাপাশি ক্যাম্পের সাধারণ রোহিঙ্গারাও মানবপাচারকারী চক্রের খপ্পরে পড়ছে নিয়মিত। শুধু পুরুষরাই নয়, চক্রের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেন না নারী ও শিশুরা। বিভিন্ন সময়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানে এই চক্রের কিছু সদস্য আটক হলেও চক্রের গডফাদাররা সবসময় আড়ালে থেকে যায়। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমার ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক মানবপাচারকারী চক্রের সদস্যরা বাংলাদেশেও সক্রিয় রয়েছে।
সর্বশেষ বৃহস্পতিবার ভোরে এ চক্রের তিন সদস্যকে ৮ এপিবিএন আটক করে। এ সময় তাদের হাতে মিয়ানমারে জিম্মি থাকা ১২ দিন পর কেফায়েত উল্লাহ নামে এক রোহিঙ্গাকে কৌশলে মিয়ানমার থেকে ফেরত আনা হয়েছে। সে উখিয়ার ক্যাম্প-১৯ এর বাসিন্দা
আটক পাচারকারীরা হলো, টেকনাফের নতুন পল্লান পাড়ার কলিম উল্লাহ, লম্বরী গ্রামের তারিকুল ইসলাম এবং উখিয়ার ক্যাম্পের বালুখালীর ক্যাম্পের বাসিন্দা এনাম উল্লাহ।
উখিয়াস্থ ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপস্ অ্যান্ড মিডিয়া) মো. ফারুক আহমেদ জানান, গত ৮ জুলাই ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে কেফায়েত উল্লাহ (২৪) ও হামিদ হোসেন (২৫) নামে দুই ব্যক্তিকে কাজের প্রলোভন দেখিয়ে টেকনাফের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় মানবপাচারকারীরা। পরে সেখান থেকে হামিদ হোসেন কৌশলে পালিয়ে এলেও কেফায়েত উল্লাহকে পাঠিয়ে দেয়া হয় মিয়ানমারস্থ পাচারকারীদের কাছে। সেখানে তাকে আটক করে মারধর করে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পরিবারের কাছে মোটা অঙ্কও দাবি করেন। ঘটনা জানার পর আমরা উখিয়া ও টেকনাফের সম্ভাব্য স্থানে অভিযান পরিচালনা করি। এরপর একে একে আর্ন্তজাতিক মানব পাচারকারীদের আটক করা হয়। তারপর তাদের মাধ্যমে মিয়ানমারে পাচার জিম্মি ওই রোহিঙ্গা যুবককে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
এপিবিএনর কাছে আটকরা স্বীকার করেছে দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও স্থানীয়দের মিয়ানমার-মালয়েশিয়ায় পাচার করে আসছে উল্লেখ করে ফারুক আহমদ আরও জানান, প্রতিটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এই চক্রের সদস্যরা সক্রিয় রয়েছে। তাদের গ্রপ্তারের চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি ‘আরসা’ সন্ত্রাসীরা অর্থ উর্পাজন করতে এ চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার সম্ভবনা রয়েছে। তবুও বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা দরকার। এ ঘটনায় আটক মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
টেকনাফ থেকে মানবপাচার চক্রের ৩ সদস্য আটক
মানবপাচারের কাছে জিম্মি হয়ে উঠেছে উখিয়া ও টেকনাফের সাধারণ মানুষ। স্থানীয়দের পাশাপাশি ক্যাম্পের সাধারণ রোহিঙ্গারাও মানবপাচারকারী চক্রের খপ্পরে পড়ছে নিয়মিত। শুধু পুরুষরাই নয়, চক্রের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেন না নারী ও শিশুরা। বিভিন্ন সময়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানে এই চক্রের কিছু সদস্য আটক হলেও চক্রের গডফাদাররা সবসময় আড়ালে থেকে যায়। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমার ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক মানবপাচারকারী চক্রের সদস্যরা বাংলাদেশেও সক্রিয় রয়েছে।
সর্বশেষ বৃহস্পতিবার ভোরে এ চক্রের তিন সদস্যকে ৮ এপিবিএন আটক করে। এ সময় তাদের হাতে মিয়ানমারে জিম্মি থাকা ১২ দিন পর কেফায়েত উল্লাহ নামে এক রোহিঙ্গাকে কৌশলে মিয়ানমার থেকে ফেরত আনা হয়েছে। সে উখিয়ার ক্যাম্প-১৯ এর বাসিন্দা
আটক পাচারকারীরা হলো, টেকনাফের নতুন পল্লান পাড়ার কলিম উল্লাহ, লম্বরী গ্রামের তারিকুল ইসলাম এবং উখিয়ার ক্যাম্পের বালুখালীর ক্যাম্পের বাসিন্দা এনাম উল্লাহ।
উখিয়াস্থ ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপস্ অ্যান্ড মিডিয়া) মো. ফারুক আহমেদ জানান, গত ৮ জুলাই ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে কেফায়েত উল্লাহ (২৪) ও হামিদ হোসেন (২৫) নামে দুই ব্যক্তিকে কাজের প্রলোভন দেখিয়ে টেকনাফের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় মানবপাচারকারীরা। পরে সেখান থেকে হামিদ হোসেন কৌশলে পালিয়ে এলেও কেফায়েত উল্লাহকে পাঠিয়ে দেয়া হয় মিয়ানমারস্থ পাচারকারীদের কাছে। সেখানে তাকে আটক করে মারধর করে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পরিবারের কাছে মোটা অঙ্কও দাবি করেন। ঘটনা জানার পর আমরা উখিয়া ও টেকনাফের সম্ভাব্য স্থানে অভিযান পরিচালনা করি। এরপর একে একে আর্ন্তজাতিক মানব পাচারকারীদের আটক করা হয়। তারপর তাদের মাধ্যমে মিয়ানমারে পাচার জিম্মি ওই রোহিঙ্গা যুবককে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।
এপিবিএনর কাছে আটকরা স্বীকার করেছে দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও স্থানীয়দের মিয়ানমার-মালয়েশিয়ায় পাচার করে আসছে উল্লেখ করে ফারুক আহমদ আরও জানান, প্রতিটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এই চক্রের সদস্যরা সক্রিয় রয়েছে। তাদের গ্রপ্তারের চেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি ‘আরসা’ সন্ত্রাসীরা অর্থ উর্পাজন করতে এ চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার সম্ভবনা রয়েছে। তবুও বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা দরকার। এ ঘটনায় আটক মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 7, 2024, 10:44 pm