ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়েছে উপকূলের কয়েক শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনেকগুলোর এখনো বন্ধ আছে শিক্ষা কার্যক্রম। জেলা শিক্ষা বিভাগ থেকে প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ২১৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করলেও এসব প্রতিষ্ঠানের সংস্কারে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঘূর্ণিঝড় রেমালে সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের চালিতাবুনিয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একমাত্র টিনের ঘরটি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। বিদ্যালয়টিতে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়টির প্রধান কক্ষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় গত ১ সপ্তাহ থেকে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ আছে। কবে নাগাদ ক্লাস শুরু হবে সেটিও অনিশ্চিত। প্রতিদিনই শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে এসে ফিরে যান শ্রেণিকক্ষের অভাবে।
বিদ্যালয়টির দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী রাত্রী হাওলাদার বলে, বন্যায় শ্রেণিকক্ষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় আমরা ক্লাস করতে পারছি না। সামনে এসএসসি পরীক্ষা তাই নিয়মিত ক্লাস করাটা আমাদের জন্য খুবই জরুরি।
বিদ্যালয়টির অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. সোহান ইসলাম বলেন, স্কুল ভেঙে যাওয়ার কারণে বাসা থেকে স্কুলে আসতে দিচ্ছে না। তারা বলে স্কুলে ক্লাস হয় না গিয়ে কি হবে.? আমরা আবারও আগের মতো স্বাভাবিকভাবে ক্লাস করতে চাই।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক সুমন চন্দ্র শীল বলেন, ১৯৮৪ সালে এ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১৯৮৬ সালে এমপিওভুক্ত হয়। ৪০ বছর ধরে বিদ্যালয়টি সুনামের সঙ্গে চলছে। ঘূর্ণিঝড় রেমাল আমাদের বিদ্যালয়টি বিধ্বস্ত করে দিয়েছে। বর্তমানে শিক্ষা কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ। সরকার যদি আমাদের দিকে দৃষ্টি না দেয় তাহলে এই বিদ্যালয়টি একদম নিভে যাবে।
ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত বিদ্যালয়, এক সপ্তাহ ধরে পাঠদান বন্ধ
ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়েছে উপকূলের কয়েক শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনেকগুলোর এখনো বন্ধ আছে শিক্ষা কার্যক্রম। জেলা শিক্ষা বিভাগ থেকে প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ২১৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করলেও এসব প্রতিষ্ঠানের সংস্কারে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঘূর্ণিঝড় রেমালে সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের চালিতাবুনিয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একমাত্র টিনের ঘরটি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। বিদ্যালয়টিতে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়টির প্রধান কক্ষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় গত ১ সপ্তাহ থেকে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ আছে। কবে নাগাদ ক্লাস শুরু হবে সেটিও অনিশ্চিত। প্রতিদিনই শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে এসে ফিরে যান শ্রেণিকক্ষের অভাবে।
বিদ্যালয়টির দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী রাত্রী হাওলাদার বলে, বন্যায় শ্রেণিকক্ষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় আমরা ক্লাস করতে পারছি না। সামনে এসএসসি পরীক্ষা তাই নিয়মিত ক্লাস করাটা আমাদের জন্য খুবই জরুরি।
বিদ্যালয়টির অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. সোহান ইসলাম বলেন, স্কুল ভেঙে যাওয়ার কারণে বাসা থেকে স্কুলে আসতে দিচ্ছে না। তারা বলে স্কুলে ক্লাস হয় না গিয়ে কি হবে.? আমরা আবারও আগের মতো স্বাভাবিকভাবে ক্লাস করতে চাই।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক সুমন চন্দ্র শীল বলেন, ১৯৮৪ সালে এ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১৯৮৬ সালে এমপিওভুক্ত হয়। ৪০ বছর ধরে বিদ্যালয়টি সুনামের সঙ্গে চলছে। ঘূর্ণিঝড় রেমাল আমাদের বিদ্যালয়টি বিধ্বস্ত করে দিয়েছে। বর্তমানে শিক্ষা কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ। সরকার যদি আমাদের দিকে দৃষ্টি না দেয় তাহলে এই বিদ্যালয়টি একদম নিভে যাবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল: ০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews247@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: January 20, 2025, 2:31 pm