২০০৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শুধু ঢাকাতেই আওয়ামী লীগের লং মার্চ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ৮ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিরোধী দল-মতের যত ব্যক্তিকে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয়েছে, অতীতে কখনো তা ঘটেনি।
প্রতিটি কারাগারে ধারণ ক্ষমতার থেকে দশগুণ বেশি বন্দি রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে বেশিরভাগই ছিল আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ও সমর্থক। বন্দিরা বঞ্চিত হয়েছিল ন্যূনতম মানবাধিকার থেকেও।
এছাড়াও ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে তৎকালীন রাষ্ট্রীয় মদদে হামলা চালায় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। এতে নিহত হন ২৪ জন।
বিএনপি-জামায়াতের নৃশংসতা দেখা যায় পূর্ববর্তী বছরগুলোতেও। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালেও জনগণের ওপর সন্ত্রাসী হামলা, গ্রেনেড হামলা ও পেট্রোল বোমা হামলা চালায় বিএনপি। বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোল বোমা ও অগ্নি সংযোগে পুড়ে ছাই হয়ে মৃত্যু হয় ১৫৩ জন সাধারণ মানুষের। নৃশংস ও নারকীয়ভাবে তারা আহত করেছে ২ সহস্রাধিক মানুষকে।
আরো জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের বিরোধিতা করে খালেদা জিয়া ও বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের নির্দেশে হাজার হাজার যানবাহন ভাঙচুর করে আগুন দেয় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এত অপকর্মের পরও একটি রাজনৈতিক দল কী করে গণতন্ত্রের নাম মুখে নিতে পারে? তাদের মতে, দেশের রাজনীতি সচেতন মানুষেরাও এ নিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত।
বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে যত অপকর্ম
২০০৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শুধু ঢাকাতেই আওয়ামী লীগের লং মার্চ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ৮ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিরোধী দল-মতের যত ব্যক্তিকে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয়েছে, অতীতে কখনো তা ঘটেনি।
প্রতিটি কারাগারে ধারণ ক্ষমতার থেকে দশগুণ বেশি বন্দি রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে বেশিরভাগই ছিল আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ও সমর্থক। বন্দিরা বঞ্চিত হয়েছিল ন্যূনতম মানবাধিকার থেকেও।
এছাড়াও ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে তৎকালীন রাষ্ট্রীয় মদদে হামলা চালায় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। এতে নিহত হন ২৪ জন।
বিএনপি-জামায়াতের নৃশংসতা দেখা যায় পূর্ববর্তী বছরগুলোতেও। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালেও জনগণের ওপর সন্ত্রাসী হামলা, গ্রেনেড হামলা ও পেট্রোল বোমা হামলা চালায় বিএনপি। বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোল বোমা ও অগ্নি সংযোগে পুড়ে ছাই হয়ে মৃত্যু হয় ১৫৩ জন সাধারণ মানুষের। নৃশংস ও নারকীয়ভাবে তারা আহত করেছে ২ সহস্রাধিক মানুষকে।
আরো জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের বিরোধিতা করে খালেদা জিয়া ও বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের নির্দেশে হাজার হাজার যানবাহন ভাঙচুর করে আগুন দেয় বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এত অপকর্মের পরও একটি রাজনৈতিক দল কী করে গণতন্ত্রের নাম মুখে নিতে পারে? তাদের মতে, দেশের রাজনীতি সচেতন মানুষেরাও এ নিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 28, 2024, 2:59 pm