ডক্টর ইউনূসের ১১শ কোটি টাকার কর ফাঁকির মামলা কার্যতালিকা থেকে বাদ দিলেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ বলেন, মামলাটি দ্রুত শুনানির জন্য অ্যাটর্নি জেনারেল আবেদন করেছেন। কিন্তু জুন মাসের সাত তারিখের আগে এ কোর্ট কোনভাবেই শুনানি করতে পারবেন না।
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, জুন মাসের আগেই এ মামলাটির শুনানি শেষ হবে কারণ বাজেটে এ রাজস্ব দেখাতে হবে। তবে ড. ইউনূসের আইনজীবী বলেন তারা শুনানির জন্য প্রস্তুত না।
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে বলেন, যদি এ মাসে তারিখ না দেওয়া হয় তবে তিনি প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করবেন। এসময় আদালত এ মামলার দ্রুত শুনানি করতে পারবেন না এমন বিবেচনায় কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন।
পরে অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, এ মামলার দ্রুত শুনানির জন্য তিনি হাইকোর্টের অন্য বেঞ্চে দ্রুতই আবেদন করবেন।
এর আগে রোববার সরকারের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে জানানো হয় যেখানে বলা হয় ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ১১শ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেন ড. ইউনূস।
৩ রিটে এসব রিটে এনবিআরের দাবি করা টাকা স্থগিত চেয়ে ২০১৭ সালে ২টি ও ২০২০ সালে একটি রিটও করেছিলেন এই নোবেলজয়ী। সরকারের পাওনা অর্থগুলোর মধ্যে একটি হলো গ্রামীণ কল্যান ৫৭৬ কোটি ৯৪ লাখ ৫৭ হাজার ৮২৩ কোটি টাকা। গ্রামীণ কল্যানের আরেকটিতে ৩৫৪ কোটি ৭৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৭ টাকা এবং গ্রামীণ টেলিকমের একটিতে সরকারের পাওনা ২১৫ কোটি টাকা।
ড. ইউনূসের কর ফাঁকির মামলা কার্যতালিকা থেকে বাদ
ডক্টর ইউনূসের ১১শ কোটি টাকার কর ফাঁকির মামলা কার্যতালিকা থেকে বাদ দিলেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ বলেন, মামলাটি দ্রুত শুনানির জন্য অ্যাটর্নি জেনারেল আবেদন করেছেন। কিন্তু জুন মাসের সাত তারিখের আগে এ কোর্ট কোনভাবেই শুনানি করতে পারবেন না।
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, জুন মাসের আগেই এ মামলাটির শুনানি শেষ হবে কারণ বাজেটে এ রাজস্ব দেখাতে হবে। তবে ড. ইউনূসের আইনজীবী বলেন তারা শুনানির জন্য প্রস্তুত না।
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে বলেন, যদি এ মাসে তারিখ না দেওয়া হয় তবে তিনি প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করবেন। এসময় আদালত এ মামলার দ্রুত শুনানি করতে পারবেন না এমন বিবেচনায় কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন।
পরে অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, এ মামলার দ্রুত শুনানির জন্য তিনি হাইকোর্টের অন্য বেঞ্চে দ্রুতই আবেদন করবেন।
এর আগে রোববার সরকারের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে জানানো হয় যেখানে বলা হয় ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ১১শ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেন ড. ইউনূস।
৩ রিটে এসব রিটে এনবিআরের দাবি করা টাকা স্থগিত চেয়ে ২০১৭ সালে ২টি ও ২০২০ সালে একটি রিটও করেছিলেন এই নোবেলজয়ী। সরকারের পাওনা অর্থগুলোর মধ্যে একটি হলো গ্রামীণ কল্যান ৫৭৬ কোটি ৯৪ লাখ ৫৭ হাজার ৮২৩ কোটি টাকা। গ্রামীণ কল্যানের আরেকটিতে ৩৫৪ কোটি ৭৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৭ টাকা এবং গ্রামীণ টেলিকমের একটিতে সরকারের পাওনা ২১৫ কোটি টাকা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:21 am