প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার গণভবনে তাঁর নেওয়া বিশেষ উদ্যোগের অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় পতিত জমিতে উৎপাদিত শাকসবজি-ফলমূল পরিদর্শন করেন। সারা দেশের সব অনাবাদি পতিত জমিতে চাষাবাদ করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন, কোথাও এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে। প্রধানমন্ত্রীর এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশব্যাপী আনাচে-কানাচে পড়ে থাকা পতিত জমিতে বিভিন্ন ধরনের চাষাবাদের ধুম পড়ে যায় বাংলার মানুষের। এরই ধারাবাহিকতায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালিপাড়ার পতিত জমিতে চাষ করা হয় বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি। উৎপাদিত সেইসব শাকসবজি ও ফলমূল গণভবনে আনা হয়েছে। বুধবার (০৫ এপ্রিল) সকালে গণভবনে সেই শাকসবজি ও ফলমূল পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বেশ কয়েকটি ছবি সংযুক্ত করে এসব তথ্য জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার। তিনি লিখেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ০৫ এপ্রিল ২০২৩ বুধবার সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া বিশেষ উদ্যোগের অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া ও কোটালিপাড়ার পতিত জমিতে উৎপাদিত শাকসবজি ও ফলমূল গণভবনে আনা হলে তা পরিদর্শন করেন তিনি।
এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি (শনিবার) সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতী ইউনিয়নের পুবের বিলে পৈতৃক জমি পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। জলাভূমির অন্তর্গত এ অঞ্চলের জমিগুলো বছরের ৮-৯ মাসই পানির নিচে থাকে। ভাসমান বেডে সবজি ও অন্যান্য ফসল চাষ করে এসব জমি চাষ উপযোগী করে তোলার ব্যাপারে নির্দেশনা দেন সরকার প্রধান। এসময় প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের সব অনাবাদি পতিত জমিতে চাষাবাদের জন্য দেশবাসীকে আহ্বান জানান। সকলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, কোথাও এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে। তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির দুটি ঢেউয়ের পর এখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব আরেকটি কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি। বিশ্ব সংকটের কারণে দেশ যাতে কোনো সংকটের সম্মুখীন না হয়, সেজন্য আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। তাই, আমাদের নিজেদের ব্যবস্থা তৈরি রাখতে হবে এবং সে জন্য এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদী রাখা উচিত নয় বরং আমরা যে যা পারি তা উৎপাদন করতে হবে। যা শুধু তাদের চাহিদাই মেটাবে না, দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হতেও সাহায্য করবে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকার জন্য যতটুকু সম্ভব খাদ্য উৎপাদনে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
গণভবনে টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় পতিত জমিতে উৎপাদিত সবজি-ফলমূল পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার গণভবনে তাঁর নেওয়া বিশেষ উদ্যোগের অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় পতিত জমিতে উৎপাদিত শাকসবজি-ফলমূল পরিদর্শন করেন। সারা দেশের সব অনাবাদি পতিত জমিতে চাষাবাদ করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন, কোথাও এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে। প্রধানমন্ত্রীর এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশব্যাপী আনাচে-কানাচে পড়ে থাকা পতিত জমিতে বিভিন্ন ধরনের চাষাবাদের ধুম পড়ে যায় বাংলার মানুষের। এরই ধারাবাহিকতায় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালিপাড়ার পতিত জমিতে চাষ করা হয় বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি। উৎপাদিত সেইসব শাকসবজি ও ফলমূল গণভবনে আনা হয়েছে। বুধবার (০৫ এপ্রিল) সকালে গণভবনে সেই শাকসবজি ও ফলমূল পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বেশ কয়েকটি ছবি সংযুক্ত করে এসব তথ্য জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী উপ-প্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার। তিনি লিখেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ০৫ এপ্রিল ২০২৩ বুধবার সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া বিশেষ উদ্যোগের অংশ হিসেবে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া ও কোটালিপাড়ার পতিত জমিতে উৎপাদিত শাকসবজি ও ফলমূল গণভবনে আনা হলে তা পরিদর্শন করেন তিনি।
এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি (শনিবার) সকালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতী ইউনিয়নের পুবের বিলে পৈতৃক জমি পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। জলাভূমির অন্তর্গত এ অঞ্চলের জমিগুলো বছরের ৮-৯ মাসই পানির নিচে থাকে। ভাসমান বেডে সবজি ও অন্যান্য ফসল চাষ করে এসব জমি চাষ উপযোগী করে তোলার ব্যাপারে নির্দেশনা দেন সরকার প্রধান। এসময় প্রধানমন্ত্রী সারাদেশের সব অনাবাদি পতিত জমিতে চাষাবাদের জন্য দেশবাসীকে আহ্বান জানান। সকলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, কোথাও এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে। তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির দুটি ঢেউয়ের পর এখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব আরেকটি কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি। বিশ্ব সংকটের কারণে দেশ যাতে কোনো সংকটের সম্মুখীন না হয়, সেজন্য আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। তাই, আমাদের নিজেদের ব্যবস্থা তৈরি রাখতে হবে এবং সে জন্য এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদী রাখা উচিত নয় বরং আমরা যে যা পারি তা উৎপাদন করতে হবে। যা শুধু তাদের চাহিদাই মেটাবে না, দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হতেও সাহায্য করবে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকার জন্য যতটুকু সম্ভব খাদ্য উৎপাদনে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 1:10 pm