উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পগুলো থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরে যাচ্ছেন আরো ৯৬০ জন রোহিঙ্গা শরনার্থী।
প্রায় দেড় মাস পর ১৭তম দফায় রবিবার ১৬ অক্টোবর প্রথম পর্বে ৫০০ রোহিঙ্গা শরনার্থী উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠ থেকে ৫ টি বাসে করে রওয়ানা করে রাতে তারা চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন।সোমবার ১৭ অক্টোবর রাতে দ্বিতীয় পর্বে আরো ৪৫০ রোহিঙ্গা ভাসানচরের উদ্দেশে চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছেন।
সোমবার ১৭ অক্টোবর সকালে নৌবাহিনীর জাহাজযোগে মোট ৯৫০ জন রোহিঙ্গা শরনার্থীকে চট্টগ্রাম থেকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে উন্নত জীবনযাপনের কথা শুনে উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প গুলোর রোহিঙ্গা শরনার্থীদের মাঝে ভাসানচরে যাওয়ার আগ্রহ অনেক বেড়েছে।
এর আগে, ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৬ দফায় প্রায় ৩১ হাজার রোহিঙ্গা শরনার্থীকে ভাসানচরে পাঠায় সরকার। যারমধ্যে, অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার চেষ্টাকালে ৩০৬ জন রোহিঙ্গাকে সমুদ্র থেকে উদ্ধার করে ভাসানচরে পাঠানো হয়েছিলো। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পে ১১ লাখেরও বেশি নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরনার্থী রয়েছে।
রোহিঙ্গাদের নেওয়ার লক্ষ্যে ভাসানচরে আশ্রয়ণ-৩ নামে একটি প্রকল্প বাংলাদেশ নৌবাহিনী বাস্তবায়ন করেছে।
ভাসানচরের পথে আরো ৯৫০ রোহিঙ্গা
উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পগুলো থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরে যাচ্ছেন আরো ৯৬০ জন রোহিঙ্গা শরনার্থী।
প্রায় দেড় মাস পর ১৭তম দফায় রবিবার ১৬ অক্টোবর প্রথম পর্বে ৫০০ রোহিঙ্গা শরনার্থী উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠ থেকে ৫ টি বাসে করে রওয়ানা করে রাতে তারা চট্টগ্রামে পৌঁছেছেন।সোমবার ১৭ অক্টোবর রাতে দ্বিতীয় পর্বে আরো ৪৫০ রোহিঙ্গা ভাসানচরের উদ্দেশে চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য রওনা হয়েছেন।
সোমবার ১৭ অক্টোবর সকালে নৌবাহিনীর জাহাজযোগে মোট ৯৫০ জন রোহিঙ্গা শরনার্থীকে চট্টগ্রাম থেকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে উন্নত জীবনযাপনের কথা শুনে উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প গুলোর রোহিঙ্গা শরনার্থীদের মাঝে ভাসানচরে যাওয়ার আগ্রহ অনেক বেড়েছে।
এর আগে, ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৬ দফায় প্রায় ৩১ হাজার রোহিঙ্গা শরনার্থীকে ভাসানচরে পাঠায় সরকার। যারমধ্যে, অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার চেষ্টাকালে ৩০৬ জন রোহিঙ্গাকে সমুদ্র থেকে উদ্ধার করে ভাসানচরে পাঠানো হয়েছিলো। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পে ১১ লাখেরও বেশি নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরনার্থী রয়েছে।
রোহিঙ্গাদের নেওয়ার লক্ষ্যে ভাসানচরে আশ্রয়ণ-৩ নামে একটি প্রকল্প বাংলাদেশ নৌবাহিনী বাস্তবায়ন করেছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 26, 2024, 10:57 pm