কক্সবাজারের নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আবদুল্লাহ আল মামুন যোগদান করেছেন। বুধবার ৪ জানুয়ারি পূর্বাহ্নে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেন। যোগদানের পর পরই তিনি আদালতে বিচারিক কার্যক্রম শুরু করেন।
কক্সবাজার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশেক এলাহী শাহজাহান নুরী এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি আরো জানান, নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আবদুল্লাহ আল মামুন তাঁর নতুন কর্মস্থলে যোগদান করার জন্য বুধবার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনে গেলে ম্যাজিস্ট্রেসীর বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। এসময় অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ভারপ্রাপ্ত সিজেএম রাজিব কুমার বিশ্বাস, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবুল মনসুর সিদ্দিকী, মোঃ শোয়েব উদ্দিন খান, শ্রীজ্ঞান তঞ্চঙ্গা, আখতার জাবেদ, আসাদ উদ্দিন মোঃ আসিফ, মোহাম্মদ এহসানুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাঈদীন নাঁহী প্রমুখ বিচারকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে নতুন সিজেএম আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ভারপ্রাপ্ত সিজেএম রাজিব কুমার বিশ্বাস এর কাছ থেকে তাঁর দায়িত্বভার বুঝে নেন। বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন হচ্ছেন- কক্সবাজারের ৮ম চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। দায়িত্ব গ্রহনের পর কক্সবাজারের নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মামুন এর সাথে কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট ইকবালুর রশিদ আমিন সোহেল এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তাওহীদুল আনোয়ার এর নেতৃত্বে কার্যকরী পরিষদের নেতৃবৃন্দ তাঁর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
গত ২৮ ডিসেম্বর আইন ও বিচার বিভাগের বিচার শাখা-৩ এর সিনিয়র সহকারী সচিব মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত ৮৭৩ নম্বর স্মারকে জারীকৃত এক প্রজ্ঞাপনে বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন কে কক্সবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
কক্সবাজারের নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেখান থেকে তাঁকে কক্সবাজারের সিজেএম পদে পদায়ন করা হয়েছে।
বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন এর আদি নিবাস চট্টগ্রামের মিররসরাই উপজেলায়। একজন মেধাবী বিচারক হিসাবে বিভিন্ন কর্মস্থলে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করা বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন চট্টগ্রাম শহরের মেহের-আফজাল হাইস্কুল থেকে এসএসসি, চট্টগ্রাম নৌবাহিনী কলেজ থেকে এইসএসসি এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে এলএলবি (অনার্স), এলএলএম করেছেন ১০ম ব্যাচে। আবদুল্লাহ আল মামুন বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন থেকে ৩য় ব্যাচে উত্তীর্ণ হয়ে দেশের বিচার বিভাগের একজন নবীন কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন।
বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে খাগড়াছড়ি ও ফেনী জেলার ম্যাজিস্ট্রেসীতে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর (প্রশাসন) হিসাবে জুডিসিয়াল এডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে বান্দরবান এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে বরগুনা জেলা জজশীপে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সর্বশেষ গত ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি কক্সবাজার জেলা জজশীপ এর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি চাকুরীজীবনে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক ট্রেনিং নিয়েছেন।
বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ পদে দায়িত্ব পালনকালে মাদক মামলায় দেশে প্রথম মৃত্যুদন্ডের রায় দেন। যা দেশের বিচার বিভাগের জন্য একটা ইতিহাস। পরিশ্রমী ও কর্মঠ বিচারক হিসাবে পরিচিত আবদুল্লাহ আল মামুন ১৯৯০ সালে কক্সবাজারের মহেশখালীতে সংঘটিত চাঞ্চল্যকর খাইরুল আমিন হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন ঘটনার ৩২ বছর পর।
কক্সবাজার বিচার বিভাগের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসীর শীর্ষ পদে বুধবার যোগদান করা বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ এর দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে বেশ কিছু আলোচিত হত্যা মামলা, মাদক ও অস্ত্র মামলার রায় দিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন বিচার অঙ্গনে। সেখানে শেষ কর্মদিবসে ৩ জানুয়ারি মাদক পাচার মামলার রায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন তিনি।
প্রসংগত, বিগত সালের ৪ অক্টোবর কক্সবাজারের সদ্য বিদায়ী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আলমগীর মুহাম্মদ ফারুকী-কে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদে পদায়ন করা হয়। তিনি গত ২০ অক্টোবর কক্সবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর দায়িত্ব কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবুল মনসুর সিদ্দিকী-কে বুঝিয়ে দিয়ে কক্সবাজার কর্মস্থল থেকে বিদায় নেন।
কক্সবাজার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশেক এলাহী শাহজাহান নুরী জানান, তখন কক্সবাজারের অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (এসিজেএম) রাজিব কুমার বিশ্বাস ভারতে প্রশিক্ষণে ছিলেন। প্রশিক্ষণ শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরে এসিজিএম রাজিব কুমার বিশ্বাস গত ৩০ অক্টোবর থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত কক্সবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
কক্সবাজারের নতুন সিজেএম আবদুল্লাহ আল মামুন’র যোগদান
কক্সবাজারের নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আবদুল্লাহ আল মামুন যোগদান করেছেন। বুধবার ৪ জানুয়ারি পূর্বাহ্নে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেন। যোগদানের পর পরই তিনি আদালতে বিচারিক কার্যক্রম শুরু করেন।
কক্সবাজার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশেক এলাহী শাহজাহান নুরী এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি আরো জানান, নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আবদুল্লাহ আল মামুন তাঁর নতুন কর্মস্থলে যোগদান করার জন্য বুধবার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনে গেলে ম্যাজিস্ট্রেসীর বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা তাঁকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। এসময় অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ভারপ্রাপ্ত সিজেএম রাজিব কুমার বিশ্বাস, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবুল মনসুর সিদ্দিকী, মোঃ শোয়েব উদ্দিন খান, শ্রীজ্ঞান তঞ্চঙ্গা, আখতার জাবেদ, আসাদ উদ্দিন মোঃ আসিফ, মোহাম্মদ এহসানুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাঈদীন নাঁহী প্রমুখ বিচারকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে নতুন সিজেএম আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও ভারপ্রাপ্ত সিজেএম রাজিব কুমার বিশ্বাস এর কাছ থেকে তাঁর দায়িত্বভার বুঝে নেন। বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন হচ্ছেন- কক্সবাজারের ৮ম চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট। দায়িত্ব গ্রহনের পর কক্সবাজারের নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মামুন এর সাথে কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট ইকবালুর রশিদ আমিন সোহেল এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তাওহীদুল আনোয়ার এর নেতৃত্বে কার্যকরী পরিষদের নেতৃবৃন্দ তাঁর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
গত ২৮ ডিসেম্বর আইন ও বিচার বিভাগের বিচার শাখা-৩ এর সিনিয়র সহকারী সচিব মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত ৮৭৩ নম্বর স্মারকে জারীকৃত এক প্রজ্ঞাপনে বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন কে কক্সবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
কক্সবাজারের নতুন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেখান থেকে তাঁকে কক্সবাজারের সিজেএম পদে পদায়ন করা হয়েছে।
বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন এর আদি নিবাস চট্টগ্রামের মিররসরাই উপজেলায়। একজন মেধাবী বিচারক হিসাবে বিভিন্ন কর্মস্থলে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করা বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন চট্টগ্রাম শহরের মেহের-আফজাল হাইস্কুল থেকে এসএসসি, চট্টগ্রাম নৌবাহিনী কলেজ থেকে এইসএসসি এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সাথে এলএলবি (অনার্স), এলএলএম করেছেন ১০ম ব্যাচে। আবদুল্লাহ আল মামুন বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন থেকে ৩য় ব্যাচে উত্তীর্ণ হয়ে দেশের বিচার বিভাগের একজন নবীন কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন।
বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে খাগড়াছড়ি ও ফেনী জেলার ম্যাজিস্ট্রেসীতে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর (প্রশাসন) হিসাবে জুডিসিয়াল এডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে বান্দরবান এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে বরগুনা জেলা জজশীপে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সর্বশেষ গত ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি কক্সবাজার জেলা জজশীপ এর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি চাকুরীজীবনে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সহ গুরুত্বপূর্ণ অনেক ট্রেনিং নিয়েছেন।
বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ পদে দায়িত্ব পালনকালে মাদক মামলায় দেশে প্রথম মৃত্যুদন্ডের রায় দেন। যা দেশের বিচার বিভাগের জন্য একটা ইতিহাস। পরিশ্রমী ও কর্মঠ বিচারক হিসাবে পরিচিত আবদুল্লাহ আল মামুন ১৯৯০ সালে কক্সবাজারের মহেশখালীতে সংঘটিত চাঞ্চল্যকর খাইরুল আমিন হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন ঘটনার ৩২ বছর পর।
কক্সবাজার বিচার বিভাগের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসীর শীর্ষ পদে বুধবার যোগদান করা বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ এর দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে বেশ কিছু আলোচিত হত্যা মামলা, মাদক ও অস্ত্র মামলার রায় দিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন বিচার অঙ্গনে। সেখানে শেষ কর্মদিবসে ৩ জানুয়ারি মাদক পাচার মামলার রায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন তিনি।
প্রসংগত, বিগত সালের ৪ অক্টোবর কক্সবাজারের সদ্য বিদায়ী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আলমগীর মুহাম্মদ ফারুকী-কে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদে পদায়ন করা হয়। তিনি গত ২০ অক্টোবর কক্সবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর দায়িত্ব কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবুল মনসুর সিদ্দিকী-কে বুঝিয়ে দিয়ে কক্সবাজার কর্মস্থল থেকে বিদায় নেন।
কক্সবাজার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশেক এলাহী শাহজাহান নুরী জানান, তখন কক্সবাজারের অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (এসিজেএম) রাজিব কুমার বিশ্বাস ভারতে প্রশিক্ষণে ছিলেন। প্রশিক্ষণ শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরে এসিজিএম রাজিব কুমার বিশ্বাস গত ৩০ অক্টোবর থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত কক্সবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 5:48 pm
