দেশের জীববৈচিত্র্য রক্ষার উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চল থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত গাছ কাটা যাবে না।
রোববার (১৯ মার্চ) এ বিষয়ে গেজেট জারি করেছে সরকার।
এর আগে ২০২২ সালের ৩১ অক্টোবর মন্ত্রিসভায় এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
কেউ এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে বন আইনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চল থেকে কোনো গাছ কাটা যাবে না, গত বছর মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
গত রবিবার (১৯ মার্চ) এ বিষয়ে গেজেট জারি করেছে সরকার।
গেজেটে বলা হয়েছে, দেশে জীববৈচিত্র্য রক্ষার উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চল থেকে গাছ কাটা ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০৩০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বন্ধ করা হলো। এ সময়ে বনাঞ্চলের কোর-জোন রক্ষার্থে বাফার জোন এলাকায় স্থানীয় দরিদ্র জনগণের সম্পৃক্ততায় পরিচালিত অংশীদারত্বভিত্তিক সামাজিক বনায়ন প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।
ওই সভা শেষে তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছিলেন, ২০৩০ সাল পর্যন্ত রিজার্ভ ফরেস্টের গাছ (সংরক্ষিত বনের গাছ) কাটা যাবে না। তবে, এ সময়ে সোশ্যাল ফরেস্টের গাছ কাটা যাবে। যদি কেউ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গাছ কাটে, তাহলে বন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০৩০ সাল পর্যন্ত কাটা যাবে না বনের গাছ, আমান্য করলেই শাস্তি
দেশের জীববৈচিত্র্য রক্ষার উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চল থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত গাছ কাটা যাবে না।
রোববার (১৯ মার্চ) এ বিষয়ে গেজেট জারি করেছে সরকার।
এর আগে ২০২২ সালের ৩১ অক্টোবর মন্ত্রিসভায় এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
কেউ এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে বন আইনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চল থেকে কোনো গাছ কাটা যাবে না, গত বছর মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
গত রবিবার (১৯ মার্চ) এ বিষয়ে গেজেট জারি করেছে সরকার।
গেজেটে বলা হয়েছে, দেশে জীববৈচিত্র্য রক্ষার উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত ও প্রাকৃতিক বনাঞ্চল থেকে গাছ কাটা ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০৩০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বন্ধ করা হলো। এ সময়ে বনাঞ্চলের কোর-জোন রক্ষার্থে বাফার জোন এলাকায় স্থানীয় দরিদ্র জনগণের সম্পৃক্ততায় পরিচালিত অংশীদারত্বভিত্তিক সামাজিক বনায়ন প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।
ওই সভা শেষে তৎকালীন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছিলেন, ২০৩০ সাল পর্যন্ত রিজার্ভ ফরেস্টের গাছ (সংরক্ষিত বনের গাছ) কাটা যাবে না। তবে, এ সময়ে সোশ্যাল ফরেস্টের গাছ কাটা যাবে। যদি কেউ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গাছ কাটে, তাহলে বন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 9:41 pm