কক্সবাজার শহরের উত্তর কুতুবদিয়া পাড়ায় ফিশিং বোট থেকে অর্ধ গলিত ১০টি লাশ উদ্ধারের পর ঘটনার অনুসন্ধানে আলামত সংগ্রহ করেছে কক্সবাজার সিআইডি’র ক্রাইমসিন ইউনিট। ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও আলামত সংগ্রহ শেষে এ তথ্য জানান কক্সবাজার সিআইডির পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ শাহেদ মিয়া।
তিনি জানান, রোববার ২৩ এপ্রিল দুপুরের দিকে কক্সবাজার শহরের উত্তর কুতুবদিয়া পাড়া এলাকায় সাগরের পাড়ে ভেসে আসা ফিশিং বোট থেকে ১০(দশ) টি অজ্ঞাত গলিত পচা মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। উক্ত বোটে সিআইডি কক্সবাজার এর ক্রাইমসিন টিম বস্তগত সাক্ষ্য (আলামত) সংগ্রহের লক্ষ্যে তল্লাশি পরিচালনা করে। সিআইডি’র পুলিশ সুপার জানান, নিহতদের পরিচয় শনাক্তে তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এবং ট্রলারে কী ঘটেছিল, কোথা থেকে ট্রলারটি ভেসে এসেছে সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এছাড়াও প্রাথমিকভাবে চারটি লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে এবং বাকী লাশগুলোর শনাক্তের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয়রা জানান, শনিবার ঈদের দিন সাগরের নাজিরারটেক চ্যানেলের কাছে জোয়ারের সময় তারা ট্রলারটিকে অর্ধ নিমজ্জিত অবস্থায় ভাসতে দেখেন। পরে জোয়ারের পানি নেমে ভাটা শুরু হলে তারা ট্রলারটি টেনে নাজিরারটেক পয়েন্ট পর্যন্ত নিয়ে আসেন।
সেখানে আনার পর ট্রলারের ভেতরে মরদেহ দেখতে পেয়ে তারা পুলিশকে খবর দেয়।রোববার দুপুরের দিকে কক্সবাজার সদর মডেল থানার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস লাশগুলো উদ্ধার করে। বর্তমানে লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রাখা হয়ে। এবং ময়নাতদন্ত শেষে লাশগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন সিআইডি’র পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহেদ মিয়া।
কক্সবাজারে দশটি লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আলামত সংগ্রহ করেছে সিআইডি
কক্সবাজার শহরের উত্তর কুতুবদিয়া পাড়ায় ফিশিং বোট থেকে অর্ধ গলিত ১০টি লাশ উদ্ধারের পর ঘটনার অনুসন্ধানে আলামত সংগ্রহ করেছে কক্সবাজার সিআইডি’র ক্রাইমসিন ইউনিট। ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও আলামত সংগ্রহ শেষে এ তথ্য জানান কক্সবাজার সিআইডির পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ শাহেদ মিয়া।
তিনি জানান, রোববার ২৩ এপ্রিল দুপুরের দিকে কক্সবাজার শহরের উত্তর কুতুবদিয়া পাড়া এলাকায় সাগরের পাড়ে ভেসে আসা ফিশিং বোট থেকে ১০(দশ) টি অজ্ঞাত গলিত পচা মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। উক্ত বোটে সিআইডি কক্সবাজার এর ক্রাইমসিন টিম বস্তগত সাক্ষ্য (আলামত) সংগ্রহের লক্ষ্যে তল্লাশি পরিচালনা করে। সিআইডি’র পুলিশ সুপার জানান, নিহতদের পরিচয় শনাক্তে তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এবং ট্রলারে কী ঘটেছিল, কোথা থেকে ট্রলারটি ভেসে এসেছে সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এছাড়াও প্রাথমিকভাবে চারটি লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে এবং বাকী লাশগুলোর শনাক্তের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয়রা জানান, শনিবার ঈদের দিন সাগরের নাজিরারটেক চ্যানেলের কাছে জোয়ারের সময় তারা ট্রলারটিকে অর্ধ নিমজ্জিত অবস্থায় ভাসতে দেখেন। পরে জোয়ারের পানি নেমে ভাটা শুরু হলে তারা ট্রলারটি টেনে নাজিরারটেক পয়েন্ট পর্যন্ত নিয়ে আসেন।
সেখানে আনার পর ট্রলারের ভেতরে মরদেহ দেখতে পেয়ে তারা পুলিশকে খবর দেয়।রোববার দুপুরের দিকে কক্সবাজার সদর মডেল থানার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস লাশগুলো উদ্ধার করে। বর্তমানে লাশগুলো ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রাখা হয়ে। এবং ময়নাতদন্ত শেষে লাশগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন সিআইডি’র পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহেদ মিয়া।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 5:42 am