অনুপ্রবেশের মামলা চলায় প্রায় সাত বছর ধরে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ে অবস্থান করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ। তবে সেখান থেকেই ভার্চুয়ালি দলের স্থায়ী কমিটির সভায় নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন বলে তিনি নিজেই জানিয়েছেন। যদিও বিএনপির প্রেস উইং থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তার নাম উল্লেখ থাকে না।
২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা থেকে নিখোঁজ হন সালাহউদ্দিন আহমেদ। নিখোঁজের ৬৩ দিন পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ সালাহউদ্দিনকে উদ্ধারের পর সেখানকার একটি মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করায়। এর পরদিন তাকে শিলং সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তার বিরুদ্ধে সেখানে অনুপ্রবেশের মামলা হয়। মামলা চলাকালে এত বছর ধরে তিনি শিলংয়েই আছেন। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে করা মামলা থেকে বেকসুর খালাস দিয়ে রায় দিয়েছে শিলং জজ আদালতের আপিল বিভাগ। ফলে তার দেশে ফেরার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের প্রভাবশালী বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়, সালাহউদ্দিন আহমেদ গত সোমবার ফোনে আনন্দবাজারকে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, আমি অনেক দিন ধরে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে অংশ নিচ্ছি। আজও বৈঠক আছে, থাকব। কারও কিছু বলার আছে?’
আনন্দবাজারকে সালাউদ্দিন বলেন, এখনই আমি দেশে ফিরতে চাই। আদালত শিলংয়ের পুলিশ সুপারের কাছে নির্দেশনামা পাঠিয়ে দিয়েছে। ভারত সরকারের মনোভাবও ইতিবাচক। তারা একটা ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট তৈরি করে দিলে মনে হয় না ফিরতে কোনো অসুবিধা হবে।
১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন সালাউদ্দিন। এরপর প্রশাসনের চাকরি ছেড়ে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেন। ২০০১ সালে তিনি কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তিনি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হন।
ভারতে আটকের সময় সালাহউদ্দিন আহমেদ বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতে আটক অবস্থায় বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিলে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হন। সুত্র: ঢাকামেইল
স্থায়ী কমিটির বৈঠকে নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন সালাউদ্দিন!
অনুপ্রবেশের মামলা চলায় প্রায় সাত বছর ধরে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ে অবস্থান করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ। তবে সেখান থেকেই ভার্চুয়ালি দলের স্থায়ী কমিটির সভায় নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন বলে তিনি নিজেই জানিয়েছেন। যদিও বিএনপির প্রেস উইং থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তার নাম উল্লেখ থাকে না।
২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা থেকে নিখোঁজ হন সালাহউদ্দিন আহমেদ। নিখোঁজের ৬৩ দিন পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ সালাহউদ্দিনকে উদ্ধারের পর সেখানকার একটি মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করায়। এর পরদিন তাকে শিলং সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তার বিরুদ্ধে সেখানে অনুপ্রবেশের মামলা হয়। মামলা চলাকালে এত বছর ধরে তিনি শিলংয়েই আছেন। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে করা মামলা থেকে বেকসুর খালাস দিয়ে রায় দিয়েছে শিলং জজ আদালতের আপিল বিভাগ। ফলে তার দেশে ফেরার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের প্রভাবশালী বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়, সালাহউদ্দিন আহমেদ গত সোমবার ফোনে আনন্দবাজারকে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, আমি অনেক দিন ধরে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে অংশ নিচ্ছি। আজও বৈঠক আছে, থাকব। কারও কিছু বলার আছে?’
আনন্দবাজারকে সালাউদ্দিন বলেন, এখনই আমি দেশে ফিরতে চাই। আদালত শিলংয়ের পুলিশ সুপারের কাছে নির্দেশনামা পাঠিয়ে দিয়েছে। ভারত সরকারের মনোভাবও ইতিবাচক। তারা একটা ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট তৈরি করে দিলে মনে হয় না ফিরতে কোনো অসুবিধা হবে।
১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন সালাউদ্দিন। এরপর প্রশাসনের চাকরি ছেড়ে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেন। ২০০১ সালে তিনি কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তিনি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হন।
ভারতে আটকের সময় সালাহউদ্দিন আহমেদ বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতে আটক অবস্থায় বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিলে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হন। সুত্র: ঢাকামেইল
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 9:08 pm