সরকারি সহায়তা পান না এমন ১ কোটি পরিবারকে ভিজিএফ-এর আওতায় বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেবে সরকার। রমজানের শুরুতে এই কর্মসূচি চালু হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ওএমএস-এ ৩০ টাকা কেজি দরে চাল ও ২৪ টাকা দরে আটা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে (এফএফপি) ১৫ টাকা কেজি দরে ৫০ লাখ পরিবারকে চাল দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, সবদিক বিবেচনা করলে চালের দাম স্থিতিশীল আছে।
চাল ছেঁটে বিভিন্ন নামে বিক্রি বন্ধে আইনটি ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে আছে বলে জানান খাদ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, চালের জন্য বিব্রতকর অবস্থায় পড়ার মতো কিছু হয়নি। সীমিত আকারে আমদানিও হচ্ছে, কেন না মজুত সর্বকালের সেরা। ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৩০ টন আমন চাল গত বুধবার পর্যন্ত সংগ্রহ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ টন। কৃষকরা সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে আগেই খোলাবাজারে বিক্রি করতে পারেন। কাজেই কৃষকদের স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে।
সাধন চন্দ্র বলেন, খাদ্যের দিক দিয়ে বৈশ্বিক সংকটে বাংলাদেশে প্রভাব পড়েনি, আশা করা যায় পড়বে না। বোরোতেও বাম্পার ফলনের আশা করা হচ্ছে।
মন্ত্রী জানান, পহেলা মার্চ থেকে মে পর্যন্ত খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চলবে। ওএমএস চলমান থাকবে।
রমজানে ১ কোটি পরিবার ১০ কেজি করে চাল পাবে
সরকারি সহায়তা পান না এমন ১ কোটি পরিবারকে ভিজিএফ-এর আওতায় বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেবে সরকার। রমজানের শুরুতে এই কর্মসূচি চালু হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ওএমএস-এ ৩০ টাকা কেজি দরে চাল ও ২৪ টাকা দরে আটা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে (এফএফপি) ১৫ টাকা কেজি দরে ৫০ লাখ পরিবারকে চাল দেওয়া হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, সবদিক বিবেচনা করলে চালের দাম স্থিতিশীল আছে।
চাল ছেঁটে বিভিন্ন নামে বিক্রি বন্ধে আইনটি ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে আছে বলে জানান খাদ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, চালের জন্য বিব্রতকর অবস্থায় পড়ার মতো কিছু হয়নি। সীমিত আকারে আমদানিও হচ্ছে, কেন না মজুত সর্বকালের সেরা। ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৩০ টন আমন চাল গত বুধবার পর্যন্ত সংগ্রহ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ টন। কৃষকরা সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে আগেই খোলাবাজারে বিক্রি করতে পারেন। কাজেই কৃষকদের স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে।
সাধন চন্দ্র বলেন, খাদ্যের দিক দিয়ে বৈশ্বিক সংকটে বাংলাদেশে প্রভাব পড়েনি, আশা করা যায় পড়বে না। বোরোতেও বাম্পার ফলনের আশা করা হচ্ছে।
মন্ত্রী জানান, পহেলা মার্চ থেকে মে পর্যন্ত খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চলবে। ওএমএস চলমান থাকবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 8:33 pm