কক্সবাজারের উখিয়ায় উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির লাশের পরিচয় দীর্ঘ ১১ মাসেও শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। ফলে মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
থানা সূত্রে জানা যায়, গত বছর ২৮ জুন উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৈল খোলা ফেরদৌস মুন্সির ঘোনা হতে পিছনে দুই হাত বাঁধা অবস্থায় এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ । সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয় । এ ব্যাপারে পুলিশ বাদী হয়ে উখিয়া থানা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নম্বর ১৫৫/৮৭৯ তারিখ ২৯/৬/২০২২ ইংরেজি। ধারা ৩০২ /৩৪ দঃ বি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ শাহজাহান জানান , স্থানীয় গ্রাম চকিদারের মাধ্যমে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে । দু হাত পিছনে বাঁধ অবস্থায় লাশটি মাটিতে পড়ে থাকে। চোখের পাশ দিয়ে রক্ত পড়ার চাপ ছিল । রশি দিয়ে পেঁচানোর কালো দাগ ছিলো গলায়। পরনে হাফ শার্ট, লুঙ্গি ও হলুদ রঙের প্যান্ট ছিল। বয়স আনুমানিক ৫০/৫৫ বছর হবে।
স্থানীয়দের ভাষ্য, খুনিরা পরিকল্পিতভাবে ওই ব্যক্তি কে হত্যা করে দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় ফেলে পালিয়ে যায়।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ ১১ মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ ।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মোহাম্মদ শাহজাহান, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, উদ্ধার হওয়া নিহত অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির পরিচয় সনাক্ত না হওয়ায় হত্যাকাণ্ডের মোটিভ ও ক্লু উদ্ঘাটন করতে একটু বেগ পেতে হচ্ছে ।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, লাশের পরিচয় শনাক্তে সাধ্যমত চেষ্টা করা হচ্ছে। নিহত অজ্ঞাত ব্যক্তির ছবি পুলিশের বিভিন্ন শাখা বা উয়ং সহ গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে।
উখিয়ায় ১১ মাসেও নিহত অজ্ঞাত ব্যক্তির পরিচয় মিলেনি
কক্সবাজারের উখিয়ায় উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির লাশের পরিচয় দীর্ঘ ১১ মাসেও শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। ফলে মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
থানা সূত্রে জানা যায়, গত বছর ২৮ জুন উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৈল খোলা ফেরদৌস মুন্সির ঘোনা হতে পিছনে দুই হাত বাঁধা অবস্থায় এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ । সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয় । এ ব্যাপারে পুলিশ বাদী হয়ে উখিয়া থানা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নম্বর ১৫৫/৮৭৯ তারিখ ২৯/৬/২০২২ ইংরেজি। ধারা ৩০২ /৩৪ দঃ বি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ শাহজাহান জানান , স্থানীয় গ্রাম চকিদারের মাধ্যমে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে । দু হাত পিছনে বাঁধ অবস্থায় লাশটি মাটিতে পড়ে থাকে। চোখের পাশ দিয়ে রক্ত পড়ার চাপ ছিল । রশি দিয়ে পেঁচানোর কালো দাগ ছিলো গলায়। পরনে হাফ শার্ট, লুঙ্গি ও হলুদ রঙের প্যান্ট ছিল। বয়স আনুমানিক ৫০/৫৫ বছর হবে।
স্থানীয়দের ভাষ্য, খুনিরা পরিকল্পিতভাবে ওই ব্যক্তি কে হত্যা করে দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় ফেলে পালিয়ে যায়।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ ১১ মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ ।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মোহাম্মদ শাহজাহান, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, উদ্ধার হওয়া নিহত অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির পরিচয় সনাক্ত না হওয়ায় হত্যাকাণ্ডের মোটিভ ও ক্লু উদ্ঘাটন করতে একটু বেগ পেতে হচ্ছে ।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, লাশের পরিচয় শনাক্তে সাধ্যমত চেষ্টা করা হচ্ছে। নিহত অজ্ঞাত ব্যক্তির ছবি পুলিশের বিভিন্ন শাখা বা উয়ং সহ গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 7:42 am