সোমবার ২৪ অক্টোবর মধ্য রাত থেকে মঙ্গলবার ২৫ অক্টোবর সকালের মধ্যে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে আঘাত হানতে পারে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় চিত্রাং। তবে সোমবার সন্ধ্যা থেকে উপকূলীয় এলাকায় চিত্রাং এর প্রভাব শুরু হবে। এরকম সম্ভাব্য সময় ধারণা করেছেন-কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের দায়িত্বশীল সুত্র।
সুত্র মতে, সোমবার ২৪ অক্টোবর বিকেল সাড়ে তিনটা থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে সাময়িকভাবে বিমান উঠা নামা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এজন্য বিমানে যাওয়ার জন্য অগ্রিম টিকেট করা যাত্রীদের সময়ের আগেই জরুরীভিত্তিতে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এদিকে, কক্সবাজার নৌ বন্দরে বিশেষ সতর্ককতা রেড এলার্ট-৩ জারি করা হয়েছে।
এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। একইসাথে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বরও বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
তাছাড়া, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আমবশ্যা ও ভরাকাঠালের কারণে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় সামুদ্রিক জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪/৫ ফুট উচ্চতা বাড়তে পারে। চিত্রাং এর প্রভাবে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকা ব্যাপকভাবে প্লাবিত হওয়ার আশংকা রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্ব্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
আজ রাতেই আঘাত হানতে পারে চিত্রাং, কক্সবাজারে ৬ নম্বর সংকেত
সোমবার ২৪ অক্টোবর মধ্য রাত থেকে মঙ্গলবার ২৫ অক্টোবর সকালের মধ্যে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে আঘাত হানতে পারে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় চিত্রাং। তবে সোমবার সন্ধ্যা থেকে উপকূলীয় এলাকায় চিত্রাং এর প্রভাব শুরু হবে। এরকম সম্ভাব্য সময় ধারণা করেছেন-কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের দায়িত্বশীল সুত্র।
সুত্র মতে, সোমবার ২৪ অক্টোবর বিকেল সাড়ে তিনটা থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে সাময়িকভাবে বিমান উঠা নামা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এজন্য বিমানে যাওয়ার জন্য অগ্রিম টিকেট করা যাত্রীদের সময়ের আগেই জরুরীভিত্তিতে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এদিকে, কক্সবাজার নৌ বন্দরে বিশেষ সতর্ককতা রেড এলার্ট-৩ জারি করা হয়েছে।
এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। একইসাথে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বরও বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
তাছাড়া, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আমবশ্যা ও ভরাকাঠালের কারণে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায় সামুদ্রিক জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪/৫ ফুট উচ্চতা বাড়তে পারে। চিত্রাং এর প্রভাবে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকা ব্যাপকভাবে প্লাবিত হওয়ার আশংকা রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্ব্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:04 am