দেশে একমাত্র চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বহুল প্রতিক্ষিত স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল। ইতিমধ্যে প্রকল্পের ৯০ শতাংশ কাজ শেষ টিকটাকমত থাকেলে চলতি বছরের ডিসেম্বরে চালু হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা
শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে টানেলের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী।
সকালে তিনি বঙ্গবন্ধু টানেল হয়ে টানেল সংযোগ সড়ক, ক্রসিং ওয়াই জংশন থেকে কালাবিবির দীঘি মোড় পর্যন্ত ছয় লেন সড়কের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন।
এসময় সঙ্গে ছিলেন সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মনির হোসেন পাঠান, কর্ণফুলী উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, দোহাজারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ, আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক আনোয়ার হোসেনসহ সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগ এবং প্ল্যানিং কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
পরিদর্শনকালে সারাদেশ থেকে আসা কক্সবাজারগামী যানবাহনগুলোকে ক্রসিং-পটিয়া হয়ে কক্সবাজার যাওয়ার পাশাপাশি চন্দনাইশ কলেজ গেইট ও বাঁশখালীর টইটং হয়ে কক্সবাজার পৌঁছানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন সেতু সচিব।
এতে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ২০ থেকে ৩০ কিলোমিটার কমে আসবে বলেও জানান তিনি।
এজন্য আনোয়ারা-চন্দনাইশ এবং আনোয়ারা-বাঁশখালী সড়ককে চার লেনে উন্নীত করার সম্ভাব্যতা সরেজমিনে পরিদর্শন করেন সচিব।
নতুন করে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা এড়িয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পুরনো অধিগ্রহণের মধ্যেই সড়ক দুইটি ৩৪ ফুটে উন্নীত করা হবে বলে জানান তিনি।
অপরদিকে বঙ্গবন্ধু টানেলের ছয় লেন সংযোগ সড়কের (ক্রসিং-কালাবিবির দীঘির মোড়) চার লেন ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করা হবে। বাকি দুই লেনের জন্য আরো একবছর সময় বাড়ানো হয়েছে। অর্থাৎ, ডিসেম্বরের মধ্যেই কর্ণফুলী টানেলের সাথে চার লেন যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। সড়কের অপর দুই লেন পরবর্তী এক বছরের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে। এছাড়া চাতরী চৌমুহনী বাজার, ফাজিল খাঁর হাট ও ফকিরনীর হাটে তিনটি ফ্লাইওভার নির্মাণের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সেই সাথে চাতরী চৌমুহনী বাজার থেকে সিইউএফএল পর্যন্ত সড়কটিও চার লেনে উন্নীত করার প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এসব প্রকল্প মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন হয়ে আসলে পর্যায়ক্রমে প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগ।
দোহাজারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ও ছয় লেন সড়কের প্রকল্প পরিচালক সুমন সিংহ জানান, সচিব মহোদয় বঙ্গবন্ধু টানেলের সংযোগ সড়কের (ক্রসিং- কালবিবির দীঘি) কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন। যেহেতু আগামী ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধনের সম্ভাব্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, সেই সাথে টানেলের সংযোগ সড়কগুলোর কাজও যাতে শেষ করা যায় সেজন্য তিনি পরিদর্শনে এসেছেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী বরকল সেতু ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করবেন। সেজন্য বরকল সেতুও পরিদর্শন করেন সচিব।
চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু টানেল চলতি বছরের ডিসেম্বরে চালু হবে- সেতু সচিব
দেশে একমাত্র চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বহুল প্রতিক্ষিত স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল। ইতিমধ্যে প্রকল্পের ৯০ শতাংশ কাজ শেষ টিকটাকমত থাকেলে চলতি বছরের ডিসেম্বরে চালু হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা
শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে টানেলের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী।
সকালে তিনি বঙ্গবন্ধু টানেল হয়ে টানেল সংযোগ সড়ক, ক্রসিং ওয়াই জংশন থেকে কালাবিবির দীঘি মোড় পর্যন্ত ছয় লেন সড়কের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন।
এসময় সঙ্গে ছিলেন সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী মনির হোসেন পাঠান, কর্ণফুলী উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, দোহাজারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ, আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক আনোয়ার হোসেনসহ সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগ এবং প্ল্যানিং কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
পরিদর্শনকালে সারাদেশ থেকে আসা কক্সবাজারগামী যানবাহনগুলোকে ক্রসিং-পটিয়া হয়ে কক্সবাজার যাওয়ার পাশাপাশি চন্দনাইশ কলেজ গেইট ও বাঁশখালীর টইটং হয়ে কক্সবাজার পৌঁছানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন সেতু সচিব।
এতে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ২০ থেকে ৩০ কিলোমিটার কমে আসবে বলেও জানান তিনি।
এজন্য আনোয়ারা-চন্দনাইশ এবং আনোয়ারা-বাঁশখালী সড়ককে চার লেনে উন্নীত করার সম্ভাব্যতা সরেজমিনে পরিদর্শন করেন সচিব।
নতুন করে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা এড়িয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পুরনো অধিগ্রহণের মধ্যেই সড়ক দুইটি ৩৪ ফুটে উন্নীত করা হবে বলে জানান তিনি।
অপরদিকে বঙ্গবন্ধু টানেলের ছয় লেন সংযোগ সড়কের (ক্রসিং-কালাবিবির দীঘির মোড়) চার লেন ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করা হবে। বাকি দুই লেনের জন্য আরো একবছর সময় বাড়ানো হয়েছে। অর্থাৎ, ডিসেম্বরের মধ্যেই কর্ণফুলী টানেলের সাথে চার লেন যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। সড়কের অপর দুই লেন পরবর্তী এক বছরের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে। এছাড়া চাতরী চৌমুহনী বাজার, ফাজিল খাঁর হাট ও ফকিরনীর হাটে তিনটি ফ্লাইওভার নির্মাণের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। সেই সাথে চাতরী চৌমুহনী বাজার থেকে সিইউএফএল পর্যন্ত সড়কটিও চার লেনে উন্নীত করার প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এসব প্রকল্প মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন হয়ে আসলে পর্যায়ক্রমে প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগ।
দোহাজারী সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ও ছয় লেন সড়কের প্রকল্প পরিচালক সুমন সিংহ জানান, সচিব মহোদয় বঙ্গবন্ধু টানেলের সংযোগ সড়কের (ক্রসিং- কালবিবির দীঘি) কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন। যেহেতু আগামী ডিসেম্বরে বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধনের সম্ভাব্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, সেই সাথে টানেলের সংযোগ সড়কগুলোর কাজও যাতে শেষ করা যায় সেজন্য তিনি পরিদর্শনে এসেছেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী বরকল সেতু ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করবেন। সেজন্য বরকল সেতুও পরিদর্শন করেন সচিব।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 11:38 am