দক্ষিণবঙ্গের মানুষ সহজে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতের জন্য দৌলতদিয়া ও পাটুরিয়া নৌরুট ব্যবহার করে থাকেন। এই নৌরুট দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার যানবাহন ও যাত্রী পারাপার হয়ে থাকেন। আগে এখানে প্রচুর চাপ ছিল। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর সেটা না থাকলেও এখনো দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলার মানুষ সহজে রাজধানীতে প্রবেশের জন্য এই রুট ব্যবহার করে থাকেন। তবে এই নৌরুটে চলাচলকারী বেশিরভাগ ফেরিই ফিটনেসবিহীন এবং পুরোনো। যার কারণে প্রতিনিয়তই ঘটছে নানা ধরনের নৌ দুর্ঘটনা।
এদিকে কুয়াশার মধ্যে ফেরি চলাচলের জন্য পাঁচ কোটি টাকা খরচ করে যেসব ফগ লাইট বসানো হয়েছিল, সেটিও বিকল হয়ে পড়ে আছে। এসব কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে প্রায়ই ঘটছে নানা দুর্ঘটনা।
গত বুধবার সকালে কুয়াশায় আটকে থাকা ছোট ইউটিলিটি ফেরি রজনীগন্ধার তলা ফুটা হয়ে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ফেরিঘাটের অদূরে ৯টি ট্রাক নিয়ে ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া রজনীগন্ধা ফেরিটিরও ফিটনেস ছিল না বলে ফেরিতে থাকা ট্রাক চালক ও হেলপাররা অভিযোগ করেছেন।
এর আগে, ২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর ‘আমানত শাহ’ নামের একটি ফেরি ১৭টি যানবাহন নিয়ে দৌলতদিয়া থেকে ছেড়ে পাটুরিয়ার উদ্দেশে গেলে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ফেরি ঘাটের কাছে ডুবে যায়। সেই ফেরিও ফিটনেসবিহীন ছিল। ফেরিটি প্রায় ৪১ বছরের পুরোনো ছিল। সর্বশেষ ২০১২ সালে ডকিং মেরামত হয়েছিল আমানত শাহ ফেরিটির। এরপর থেকে কোনো ফুল ডকিং করা হয়নি। এছাড়া কোনো সার্ভে সার্টিফিকেট ছিল না ফেরির। ফলে ফেরিটি চলাচলের অনুপযোগী ছিল।
ফিটনেস নেই দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটের অধিকাংশ ফেরির
দক্ষিণবঙ্গের মানুষ সহজে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতের জন্য দৌলতদিয়া ও পাটুরিয়া নৌরুট ব্যবহার করে থাকেন। এই নৌরুট দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার যানবাহন ও যাত্রী পারাপার হয়ে থাকেন। আগে এখানে প্রচুর চাপ ছিল। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর সেটা না থাকলেও এখনো দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলার মানুষ সহজে রাজধানীতে প্রবেশের জন্য এই রুট ব্যবহার করে থাকেন। তবে এই নৌরুটে চলাচলকারী বেশিরভাগ ফেরিই ফিটনেসবিহীন এবং পুরোনো। যার কারণে প্রতিনিয়তই ঘটছে নানা ধরনের নৌ দুর্ঘটনা।
এদিকে কুয়াশার মধ্যে ফেরি চলাচলের জন্য পাঁচ কোটি টাকা খরচ করে যেসব ফগ লাইট বসানো হয়েছিল, সেটিও বিকল হয়ে পড়ে আছে। এসব কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে প্রায়ই ঘটছে নানা দুর্ঘটনা।
গত বুধবার সকালে কুয়াশায় আটকে থাকা ছোট ইউটিলিটি ফেরি রজনীগন্ধার তলা ফুটা হয়ে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ফেরিঘাটের অদূরে ৯টি ট্রাক নিয়ে ডুবে যায়। ডুবে যাওয়া রজনীগন্ধা ফেরিটিরও ফিটনেস ছিল না বলে ফেরিতে থাকা ট্রাক চালক ও হেলপাররা অভিযোগ করেছেন।
এর আগে, ২০২১ সালের ২৭ অক্টোবর ‘আমানত শাহ’ নামের একটি ফেরি ১৭টি যানবাহন নিয়ে দৌলতদিয়া থেকে ছেড়ে পাটুরিয়ার উদ্দেশে গেলে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ার ৫ নম্বর ফেরি ঘাটের কাছে ডুবে যায়। সেই ফেরিও ফিটনেসবিহীন ছিল। ফেরিটি প্রায় ৪১ বছরের পুরোনো ছিল। সর্বশেষ ২০১২ সালে ডকিং মেরামত হয়েছিল আমানত শাহ ফেরিটির। এরপর থেকে কোনো ফুল ডকিং করা হয়নি। এছাড়া কোনো সার্ভে সার্টিফিকেট ছিল না ফেরির। ফলে ফেরিটি চলাচলের অনুপযোগী ছিল।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 7:39 am