স্বদেশে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত ও সম্ভাবনা ক্ষীণ হওয়ায় রোহিঙ্গাদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন ঢাকাস্থ দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জাং-কুন। তবে এ সংকটের চূড়ান্ত সমাধানের জন্য শরণার্থীদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই বলে মনে করেন তিনি।
কক্সবাজার শরণার্থী শিবির পরিদর্শন পরবর্তী এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আজ সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এ সব তথ্য জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাস।
এ সংকটের চূড়ান্ত সমাধানে দক্ষিণ কোরিয়ার সমর্থন অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ইউএনএইচসিআর ঢাকা অফিসের সমন্বয়ে গতকাল রোববার কক্সবাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেন লি জাংকুন।
সফরের উদ্দেশ্য ছিল শিবিরে শরণার্থীদের পরিস্থিতি মূল্যায়ন, কোরিয়ার অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও শরণার্থীদের দীর্ঘায়িত সংকট নিয়ে আলোচনা
রেজিস্ট্রেশন সেন্টার, এলপিজি ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার, ফেকাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, ক্যাম্প ৪-এ ইকো-শেড এবং ক্যাম্প ৫-এ পাটের ব্যাগ উত্পাদন কেন্দ্রসহ ক্যাম্পের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেখার পর পুরুষ ও নারী শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত লি। উদ্বাস্তুদের অসুবিধা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলাপে জোর দেন তিনি। এছাড়া প্রতিবন্ধী শরণার্থী পরিবার পরিদর্শন করেন ও তাদের সুরক্ষার বিষয়ে অবগত হন।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের প্রাদুর্ভাবের পর থেকে মানবিক সহায়তা হিসেবে কোরিয়া প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশে জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার কার্যক্রমে সহায়তা করে আসছে।
এখন পর্যন্ত কোরিয়ার অর্থায়নের পরিমাণ দুই কোটি ৩০ লাখ ডলারের বেশি। ইউএনএইচসিআর কোরিয়ার অর্থায়নের সবচেয়ে বড় গ্রহীতা, তারপর রয়েছে ইউনিসেফ, আইওএম, ডব্লিউএফপি, আইএফআরসি এবং ইউএনএফপিএ।
সরকারি তহবিল ছাড়াও জেটিএস কোরিয়া, একটি কোরিয়ান বৌদ্ধ এনজিও ২০১৯ ও ২০২২ সালে যথাক্রমে শরণার্থী শিবিরে মোট দুই লাখ গ্যাসের চুলা সরবরাহ করেছিল।
সফরের রাষ্ট্রদূত লি জাং-কুনের সঙ্গে ছিলেন ইউএনএইচসিআর ঢাকা অফিসের ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ রি সু-জিন, কোইকা ঢাকা অফিসের কিম তে ইয়ং, কোরিয়ান দূতাবাস এবং ইউএনএইচসিআর ঢাকা অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এর আগে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রথমবারের মতো ক্যাম্প পরিদর্শন করেন রাষ্ট্রদূত লি। গতকাল ছিল কক্সবাজার ক্যাম্পে তার দ্বিতীয় সফর। এছাড়া গত বছরের ৩ মার্চ ঢাকা-ভিত্তিক রাষ্ট্রদূতদের একটি দলের সঙ্গে ভাষান চর পরিদর্শন করেন।
রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই -কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত
স্বদেশে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত ও সম্ভাবনা ক্ষীণ হওয়ায় রোহিঙ্গাদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন ঢাকাস্থ দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জাং-কুন। তবে এ সংকটের চূড়ান্ত সমাধানের জন্য শরণার্থীদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই বলে মনে করেন তিনি।
কক্সবাজার শরণার্থী শিবির পরিদর্শন পরবর্তী এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আজ সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এ সব তথ্য জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাস।
এ সংকটের চূড়ান্ত সমাধানে দক্ষিণ কোরিয়ার সমর্থন অব্যাহত থাকবে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ইউএনএইচসিআর ঢাকা অফিসের সমন্বয়ে গতকাল রোববার কক্সবাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেন লি জাংকুন।
সফরের উদ্দেশ্য ছিল শিবিরে শরণার্থীদের পরিস্থিতি মূল্যায়ন, কোরিয়ার অর্থায়নে পরিচালিত প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও শরণার্থীদের দীর্ঘায়িত সংকট নিয়ে আলোচনা
রেজিস্ট্রেশন সেন্টার, এলপিজি ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার, ফেকাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, ক্যাম্প ৪-এ ইকো-শেড এবং ক্যাম্প ৫-এ পাটের ব্যাগ উত্পাদন কেন্দ্রসহ ক্যাম্পের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেখার পর পুরুষ ও নারী শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত লি। উদ্বাস্তুদের অসুবিধা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলাপে জোর দেন তিনি। এছাড়া প্রতিবন্ধী শরণার্থী পরিবার পরিদর্শন করেন ও তাদের সুরক্ষার বিষয়ে অবগত হন।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের প্রাদুর্ভাবের পর থেকে মানবিক সহায়তা হিসেবে কোরিয়া প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশে জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার কার্যক্রমে সহায়তা করে আসছে।
এখন পর্যন্ত কোরিয়ার অর্থায়নের পরিমাণ দুই কোটি ৩০ লাখ ডলারের বেশি। ইউএনএইচসিআর কোরিয়ার অর্থায়নের সবচেয়ে বড় গ্রহীতা, তারপর রয়েছে ইউনিসেফ, আইওএম, ডব্লিউএফপি, আইএফআরসি এবং ইউএনএফপিএ।
সরকারি তহবিল ছাড়াও জেটিএস কোরিয়া, একটি কোরিয়ান বৌদ্ধ এনজিও ২০১৯ ও ২০২২ সালে যথাক্রমে শরণার্থী শিবিরে মোট দুই লাখ গ্যাসের চুলা সরবরাহ করেছিল।
সফরের রাষ্ট্রদূত লি জাং-কুনের সঙ্গে ছিলেন ইউএনএইচসিআর ঢাকা অফিসের ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ রি সু-জিন, কোইকা ঢাকা অফিসের কিম তে ইয়ং, কোরিয়ান দূতাবাস এবং ইউএনএইচসিআর ঢাকা অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এর আগে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রথমবারের মতো ক্যাম্প পরিদর্শন করেন রাষ্ট্রদূত লি। গতকাল ছিল কক্সবাজার ক্যাম্পে তার দ্বিতীয় সফর। এছাড়া গত বছরের ৩ মার্চ ঢাকা-ভিত্তিক রাষ্ট্রদূতদের একটি দলের সঙ্গে ভাষান চর পরিদর্শন করেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 3:59 pm