টেকনাফে ধরে নিয়ে যাওয়া কৃষক ও তাঁর ছেলেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। শুক্রবার রাতের যে কোন সময় তাদের ছেড়ে দেয়া হয় এবং এরা ঘরে ফিরেছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ থানার ওসি (তদন্ত) মো. নাছির উদ্দিন।
তবে স্থানীয় চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, ২ জন ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফেরত এসেছে।
শনিবার বিকেল ৩ টার দিকে তিনি জানান, বিষয়টি অপহরণ না। গরু ব্যবসার লেনদেনকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে এ দুই জনকে জিম্মি করা হয়েছিল। পরে এদের ছেড়ে দেয়। এ ঘটনায় ভূক্তভোগীরা এখনো মামলা দায়ের করেনি। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ওসি (তদন্ত) জানান, ইতিমধ্যে যারা এ ঘটনায় জড়িত তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত আছে।
জিম্মি দশা থেকে ফেরত আসা হলেন, টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের পশ্চিম পানখালী এলাকার মৃত ওলা মিয়ার ছেলে নজির আহমদ (৫০) এবং তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেন (২৭)।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হ্নীলা ইউনিয়নের মরিচ্যাঘোনা এলাকার শসা ক্ষেতে কাজ করছি নজির আহমদ, মোহাম্মদ হোসেন, শাহজাহান ও মেহেদী সহ আর কয়েকজন। এক পর্যায়ে একদল দূর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে ৪ জনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে অপহৃতদের নিয়ে যাওয়ার পথে গহীন পাহাড়ী এলাকায় আরেকটি দূর্বৃত্ত দলের মুখোমুখি পড়ে অপহরণকারিরা। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে সুযোগ পেয়ে পালিয়ে আসতে সক্ষম হয় শাহজাহান ও মেহেদী। এসময় দূর্বৃত্তদের ছোড়া গুলিতে শাহজাহান আহত হন। শাহজাহান কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছে।
চেয়ারম্যান জানান, অপর ২ জন ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে শুক্রবার রাতে ছাড়া পেয়েছে।
টেকনাফে ধরে নিয়ে যাওয়া ২ ব্যক্তিকে ছেড়ে দেয়া হল
টেকনাফে ধরে নিয়ে যাওয়া কৃষক ও তাঁর ছেলেকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। শুক্রবার রাতের যে কোন সময় তাদের ছেড়ে দেয়া হয় এবং এরা ঘরে ফিরেছে বলে জানিয়েছেন টেকনাফ থানার ওসি (তদন্ত) মো. নাছির উদ্দিন।
তবে স্থানীয় চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, ২ জন ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফেরত এসেছে।
শনিবার বিকেল ৩ টার দিকে তিনি জানান, বিষয়টি অপহরণ না। গরু ব্যবসার লেনদেনকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে এ দুই জনকে জিম্মি করা হয়েছিল। পরে এদের ছেড়ে দেয়। এ ঘটনায় ভূক্তভোগীরা এখনো মামলা দায়ের করেনি। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ওসি (তদন্ত) জানান, ইতিমধ্যে যারা এ ঘটনায় জড়িত তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত আছে।
জিম্মি দশা থেকে ফেরত আসা হলেন, টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের পশ্চিম পানখালী এলাকার মৃত ওলা মিয়ার ছেলে নজির আহমদ (৫০) এবং তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেন (২৭)।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হ্নীলা ইউনিয়নের মরিচ্যাঘোনা এলাকার শসা ক্ষেতে কাজ করছি নজির আহমদ, মোহাম্মদ হোসেন, শাহজাহান ও মেহেদী সহ আর কয়েকজন। এক পর্যায়ে একদল দূর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে ৪ জনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে অপহৃতদের নিয়ে যাওয়ার পথে গহীন পাহাড়ী এলাকায় আরেকটি দূর্বৃত্ত দলের মুখোমুখি পড়ে অপহরণকারিরা। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে সুযোগ পেয়ে পালিয়ে আসতে সক্ষম হয় শাহজাহান ও মেহেদী। এসময় দূর্বৃত্তদের ছোড়া গুলিতে শাহজাহান আহত হন। শাহজাহান কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছে।
চেয়ারম্যান জানান, অপর ২ জন ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে শুক্রবার রাতে ছাড়া পেয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 6:40 am