সাড়ে ৪ লক্ষ ইয়াবা টেবলেট পাচারের মামলায় ৬ জন পাচারকারীকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। একইসাথে দন্ডিতদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ৬ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক (ভাঃ) নিশাত সুলতানা বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) এ রায় ঘোষণা করেন। একই আদালতের বেঞ্চ সহকারী দেলোয়ার হোসাইন এ তথ্য জানিয়েছেন।
দন্ডিতরা হলো : চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার মৌলভী পাড়া দক্ষিণ ছাটারের মৃত আবদুল আজিজ এর পুত্র মোঃ জাফর আলম (৫২), চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার উত্তর পড়ুয়া পাড়ার মোঃ সাহেব মিয়ার পুত্র নুরুল আলম (৩০), মৃত হাবিবুর রহমানের পুত্র মোঃ জাফর (৪৮), মৃত হোছনের পুত্র মোঃ মুছা ৪০), একই উপজেলার পূর্ব গহিরার আবদুল জলিলের পুত্র মোঃ শফিকুল আলম (২৭) পটিয়া উপজেলার ফজু সওদাগর পাড়ার মৃত আবদুল মালেকের পুত্র মোঃ চান মিয়া সওদাগর। রায় ঘোষণার সময় দন্ডিত আসামীদের ৫ জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মোঃ জাফর পলাতক রয়েছে।
রাষ্ট্র পক্ষে একই আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট মোজাফফর আহমদ হেলালী মামলাটি পরিচালনা করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ :
২০১৫ সালের ২ জুন সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে র্যাব-৭ এর একটি টিম কক্সবাজার শহরের উত্তর নুনিয়াছটা বিআইডব্লিউটিএর ল্যাংন্ডি স্টেশনে এক অভিযান চালিয়ে মাছ ধরার একটি ফিশিং বোট আটক করে। ফিশিং বোট থেকে মোঃ জাফর আলম, নুরুল আলম, মোঃ জাফর, মোঃ মুছা ও মোঃ শফিকুল আলমকে গ্রেপ্তার করে। পরে আটক ফিশিং বোট থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ ইয়াবা টেবলেট উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় র্যাব-৭ এর জেসিও মো: সোলাইমান বাদী হয়ে ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মোঃ জাফর আলম, নুরুল আলম, মোঃ জাফর, মোঃ মুছা ও মোঃ শফিকুল আলম এবং পলাতক মোঃ চান মিয়া সওদাগরকে আসামী করে কক্সবাজার সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার কক্সবাজার সদর থানা মামলা নম্বর : ৪/২০১৫, জিআর মামলা নম্বর : ৫৪৩/২০১৫ (সদর) এবং এসটি মামলা নম্বর : ৮৩৮/২০১৯ ইংরেজি।
২০১৯ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মামলাটি বিচারের জন্য আদালতে চার্জ গঠন (অভিযোগ) করা হয়। মামলাটির ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ, আসামী পক্ষে সাক্ষীদের জেরা, আলামত প্রদর্শন, রাসায়নিক পরীক্ষার রিপোর্ট যাচাই, আসামীদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ, যুক্তিতর্ক সহ বিচারের সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার ১৩ এপ্রিল দিন ধার্য্য করা হয়।
রায় ঘোষণার দিনে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক (ভাঃ) নিশাত সুলতানা ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯(১) এর ৯(খ)/২৫ ধারায় আসামী মোঃ জাফর আলম, নুরুল আলম, মোঃ জাফর, মোঃ মুছা, মোঃ শফিকুল আলম এবং মোঃ চান মিয়া সওদাগরকে দোষী সাব্যস্থ করে প্রত্যককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড, একইসাথে দন্ডিতদের ২০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেছেন।
সাড়ে ৪ লক্ষ ইয়াবা পাচার : ৬ জনের ১০ বছর করে কারাদন্ড
সাড়ে ৪ লক্ষ ইয়াবা টেবলেট পাচারের মামলায় ৬ জন পাচারকারীকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। একইসাথে দন্ডিতদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ৬ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক (ভাঃ) নিশাত সুলতানা বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) এ রায় ঘোষণা করেন। একই আদালতের বেঞ্চ সহকারী দেলোয়ার হোসাইন এ তথ্য জানিয়েছেন।
দন্ডিতরা হলো : চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার মৌলভী পাড়া দক্ষিণ ছাটারের মৃত আবদুল আজিজ এর পুত্র মোঃ জাফর আলম (৫২), চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার উত্তর পড়ুয়া পাড়ার মোঃ সাহেব মিয়ার পুত্র নুরুল আলম (৩০), মৃত হাবিবুর রহমানের পুত্র মোঃ জাফর (৪৮), মৃত হোছনের পুত্র মোঃ মুছা ৪০), একই উপজেলার পূর্ব গহিরার আবদুল জলিলের পুত্র মোঃ শফিকুল আলম (২৭) পটিয়া উপজেলার ফজু সওদাগর পাড়ার মৃত আবদুল মালেকের পুত্র মোঃ চান মিয়া সওদাগর। রায় ঘোষণার সময় দন্ডিত আসামীদের ৫ জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মোঃ জাফর পলাতক রয়েছে।
রাষ্ট্র পক্ষে একই আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট মোজাফফর আহমদ হেলালী মামলাটি পরিচালনা করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ :
২০১৫ সালের ২ জুন সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে র্যাব-৭ এর একটি টিম কক্সবাজার শহরের উত্তর নুনিয়াছটা বিআইডব্লিউটিএর ল্যাংন্ডি স্টেশনে এক অভিযান চালিয়ে মাছ ধরার একটি ফিশিং বোট আটক করে। ফিশিং বোট থেকে মোঃ জাফর আলম, নুরুল আলম, মোঃ জাফর, মোঃ মুছা ও মোঃ শফিকুল আলমকে গ্রেপ্তার করে। পরে আটক ফিশিং বোট থেকে সাড়ে ৪ লক্ষ ইয়াবা টেবলেট উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় র্যাব-৭ এর জেসিও মো: সোলাইমান বাদী হয়ে ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মোঃ জাফর আলম, নুরুল আলম, মোঃ জাফর, মোঃ মুছা ও মোঃ শফিকুল আলম এবং পলাতক মোঃ চান মিয়া সওদাগরকে আসামী করে কক্সবাজার সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার কক্সবাজার সদর থানা মামলা নম্বর : ৪/২০১৫, জিআর মামলা নম্বর : ৫৪৩/২০১৫ (সদর) এবং এসটি মামলা নম্বর : ৮৩৮/২০১৯ ইংরেজি।
২০১৯ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মামলাটি বিচারের জন্য আদালতে চার্জ গঠন (অভিযোগ) করা হয়। মামলাটির ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ, আসামী পক্ষে সাক্ষীদের জেরা, আলামত প্রদর্শন, রাসায়নিক পরীক্ষার রিপোর্ট যাচাই, আসামীদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ, যুক্তিতর্ক সহ বিচারের সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার ১৩ এপ্রিল দিন ধার্য্য করা হয়।
রায় ঘোষণার দিনে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক (ভাঃ) নিশাত সুলতানা ১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯(১) এর ৯(খ)/২৫ ধারায় আসামী মোঃ জাফর আলম, নুরুল আলম, মোঃ জাফর, মোঃ মুছা, মোঃ শফিকুল আলম এবং মোঃ চান মিয়া সওদাগরকে দোষী সাব্যস্থ করে প্রত্যককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড, একইসাথে দন্ডিতদের ২০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড, অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 18, 2024, 5:38 pm
