পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নে আগুনে পুঁড়ে ছাই হয়ে গেছে সেচ পাম্পের মেশিন ও স্বীমঘর। সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে ইউনিয়নের টেকঘোনায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পর ওই এলাকার তিনশতাধিক কৃষকের লবণ মাঠের জমিতে সেচ সুবিধা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই দিন দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে রাজাখালী ইউনিয়নের টেকঘোনা বিলে অগ্নিকান্ডে মৃত নেজামত আলীর ছেলে মো: ইউনুছের স্কীম ঘর ও সেঁচ কাজে নিয়োজিত ১ টি মেশিন পুঁড়ে ছাই হয়ে গেছে।
আগুনের সুত্রপাত নিয়ে স্পষ্ট হওয়া যায়নি। এ সময় একটি টিনের ছাউনি মেশিন ঘরের বাসা আগুনে পুঁড়ে সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়। লবণ মাঠে পানি ও সেঁচ ব্যবস্থার জন্য টেকঘোনা বিলে এ মেশিনটি বসানো হয়েছিল।
স্থানীয়রা জানান, ওই মেশিনের পানি ও সেঁচের আওতায় প্রায় ৩৫ কানি লবণ মাঠ আছে। কৃষকরা ওই স্কীমের পানি দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে লবণ উৎপাদন করেন।
অগ্নিকান্ডের ফলে কৃষক মুহাম্মদ ইউনুছের প্রায় দেড় লক্ষ টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এক ব্যারেল ডিজেল প্রায় ১০ কেজি মুবিলসহ আরো অন্যান্যা দ্রব্যাদি ছিল। সেগুলো আগুনে পুঁড়ে গেছে।
পাম্প মেশিনের মালিক মো: ইউনুছ জানান, এটি শত্রæতা হতে পারে। এ ঘটনায় স্থানীয় আবদুল আজিজসহ ৩/৪ জনক সন্দেহ করছি। লবণ চাষী মাঝিরপাড়ার বাদশাহ, শামশুল আলম, দশের ঘোনার আলী হায়দারসহ আরো অনেকে জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমরা হতাশ।
এ মেশিনের পানি থেকে আমরা লবণ উৎপাদন করি। মেশিনটি পুঁড়ে ছাই হয়ে গেছে। পরের দিন সকালে আমরা মাঠে পানি দিতে পারিনি।
আমিলাপাড়ার আবদুল আজিজ জানান, এ বিলে আমাদের ১০ একরের অধিক জমি রয়েছে। এ জমিতে ৩০ বছর ধরে চাষা হিসেবে আছে ইউনুছ। সেখানে আমাকে সন্দেহ করবে কী কারণে।
পেকুয়ায় আগুনে পুড়ে সেচপাম্পের মেশিন ছাই : চাষ নিয়ে অনিশ্চয়তায় তিনশতাধিক কৃষক
পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নে আগুনে পুঁড়ে ছাই হয়ে গেছে সেচ পাম্পের মেশিন ও স্বীমঘর। সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে ইউনিয়নের টেকঘোনায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পর ওই এলাকার তিনশতাধিক কৃষকের লবণ মাঠের জমিতে সেচ সুবিধা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, ওই দিন দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টার দিকে রাজাখালী ইউনিয়নের টেকঘোনা বিলে অগ্নিকান্ডে মৃত নেজামত আলীর ছেলে মো: ইউনুছের স্কীম ঘর ও সেঁচ কাজে নিয়োজিত ১ টি মেশিন পুঁড়ে ছাই হয়ে গেছে।
আগুনের সুত্রপাত নিয়ে স্পষ্ট হওয়া যায়নি। এ সময় একটি টিনের ছাউনি মেশিন ঘরের বাসা আগুনে পুঁড়ে সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়। লবণ মাঠে পানি ও সেঁচ ব্যবস্থার জন্য টেকঘোনা বিলে এ মেশিনটি বসানো হয়েছিল।
স্থানীয়রা জানান, ওই মেশিনের পানি ও সেঁচের আওতায় প্রায় ৩৫ কানি লবণ মাঠ আছে। কৃষকরা ওই স্কীমের পানি দিয়ে প্রাকৃতিকভাবে লবণ উৎপাদন করেন।
অগ্নিকান্ডের ফলে কৃষক মুহাম্মদ ইউনুছের প্রায় দেড় লক্ষ টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এক ব্যারেল ডিজেল প্রায় ১০ কেজি মুবিলসহ আরো অন্যান্যা দ্রব্যাদি ছিল। সেগুলো আগুনে পুঁড়ে গেছে।
পাম্প মেশিনের মালিক মো: ইউনুছ জানান, এটি শত্রæতা হতে পারে। এ ঘটনায় স্থানীয় আবদুল আজিজসহ ৩/৪ জনক সন্দেহ করছি। লবণ চাষী মাঝিরপাড়ার বাদশাহ, শামশুল আলম, দশের ঘোনার আলী হায়দারসহ আরো অনেকে জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমরা হতাশ।
এ মেশিনের পানি থেকে আমরা লবণ উৎপাদন করি। মেশিনটি পুঁড়ে ছাই হয়ে গেছে। পরের দিন সকালে আমরা মাঠে পানি দিতে পারিনি।
আমিলাপাড়ার আবদুল আজিজ জানান, এ বিলে আমাদের ১০ একরের অধিক জমি রয়েছে। এ জমিতে ৩০ বছর ধরে চাষা হিসেবে আছে ইউনুছ। সেখানে আমাকে সন্দেহ করবে কী কারণে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল
beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: December 5, 2023, 2:37 am