কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলম এবং তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের সমন্বিত কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন নিজ কার্যালয়ে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে দুই ঘন্টা ধরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন নিজেই এসব তথ্য জানিয়েছেন।
দুপুর ২ টার দিকে সাংসদ জাফর আলম দুদক কার্যালয় থেকে বের হন। এসময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “এটি শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না। তিনি দুদকের সম্পদ অনুসন্ধানকে ‘চিহ্নিত মহলের ষড়যন্ত্র’ বলে দাবি করেন। তবে তদন্তে সহযোগিতা করবেন বলে জানান এই সাংসদ।’ এরপর বিকাল ৪টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বের হন সাংসদ জাফর আলমে স্ত্রী ও সন্তান।
জানা যায়, গত ২৪ আগস্ট দুদক কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন এমপি জাফর আলম এবং তার স্ত্রী-সন্তানদের আলাদা চিঠি পাঠান। চিঠিতে জাফর আলম, তার স্ত্রী শাহেদা বেগম, ছেলে তুহিন আলম ও মেয়ে তানিয়া আফরিনকে ৪ সেপ্টেম্বর দুদকের কক্সবাজার কার্যালয়ে হাজির হয়ে সম্পদের হিসাব দিতে বলা হয়। কিন্তু জাফর আলমের আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০ সেপ্টেম্বর হাজির হওয়ার দিন ধার্য্য করা হয়।
দুদকের অভিযোগ, এমপি জাফর আলমের স্ত্রী শাহেদা বেগম চকরিয়া পৌরসভার পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। এই এমপি দম্পতি ও তার পরিবারের সদস্যরা সরকারি জমি, চিংড়ি ঘের, জলমহাল দখল, মাদক কারবার, চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ ছাড়া শাহেদা বেগম দীর্ঘদিন তার কর্মস্থল পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান না বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না
দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এমপি জাফর’
কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলম এবং তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের সমন্বিত কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন নিজ কার্যালয়ে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে দুই ঘন্টা ধরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন নিজেই এসব তথ্য জানিয়েছেন।
দুপুর ২ টার দিকে সাংসদ জাফর আলম দুদক কার্যালয় থেকে বের হন। এসময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “এটি শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না। তিনি দুদকের সম্পদ অনুসন্ধানকে ‘চিহ্নিত মহলের ষড়যন্ত্র’ বলে দাবি করেন। তবে তদন্তে সহযোগিতা করবেন বলে জানান এই সাংসদ।’ এরপর বিকাল ৪টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বের হন সাংসদ জাফর আলমে স্ত্রী ও সন্তান।
জানা যায়, গত ২৪ আগস্ট দুদক কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন এমপি জাফর আলম এবং তার স্ত্রী-সন্তানদের আলাদা চিঠি পাঠান। চিঠিতে জাফর আলম, তার স্ত্রী শাহেদা বেগম, ছেলে তুহিন আলম ও মেয়ে তানিয়া আফরিনকে ৪ সেপ্টেম্বর দুদকের কক্সবাজার কার্যালয়ে হাজির হয়ে সম্পদের হিসাব দিতে বলা হয়। কিন্তু জাফর আলমের আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০ সেপ্টেম্বর হাজির হওয়ার দিন ধার্য্য করা হয়।
দুদকের অভিযোগ, এমপি জাফর আলমের স্ত্রী শাহেদা বেগম চকরিয়া পৌরসভার পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। এই এমপি দম্পতি ও তার পরিবারের সদস্যরা সরকারি জমি, চিংড়ি ঘের, জলমহাল দখল, মাদক কারবার, চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ ছাড়া শাহেদা বেগম দীর্ঘদিন তার কর্মস্থল পালাকাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যান না বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক
এ এম জি ফেরদৌস
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
নাহিদুল ফাহিম
প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা
ইঞ্জি. মেহেদী হাসান |
প্রধান কার্যালয়
পূর্ব লিংক রোড, ঝিরংঝা, কক্সবাজার
মোবাইল
০১৮১৯-৫০২-৩২২
ই-মেইল beachnews24@gmail.com |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 8:05 pm